ঝিনাইদহের অধিকাংশ মসজিদে সংক্রমণ প্রতিরোধে অজু করার সময় সাবান হ্যান্ডসানিটাইজার মুসল্লিগণ ব্যবহার করে। অনেকে বাসা থেকে অজু করে আসেন, মসজিদ্দ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, জীবানুনাশক সামগ্রী দিয়ে ধোয়ামোছা করা হয়। নামাজের সময় সামজিক দূরত্ব বজায় রেখে মাস্ক ব্যবহার করে নামাজ পড়েন।
খতিব ও মসজিদ পরিচালনা কমিটি স্বাস্থ্য ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নিয়মনীতি মেনে জীবাণুনাশক স্প্রে সহ সকল ধরণের ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন। মসজিদে ইফতারি সেহেরির ব্যবস্থা ছিল না। সরকার মসজিদে নামাজ আদায় করার অনুমতি দেয়ার মুসল্লিগণ নিজ বাসায় সুন্নত, নফল পড়ে মসজিদে ফরয নামাজ আদায়ের পর দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল কামনায় দোয়া করে বাসায় ফেরেন।