বিরামপুর উপজেলার ৩নং খানপুর ইউনিয়নের রতপুর ডোঠোর পাড়া সেভেনডে এ্যটভেনটেন গির্জা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনিয়মের অভিযোগ। নিয়মের বাহিরে দশ বছর যাবৎ দায়িত্বরত আছেন বাবলু হেম্ব্রম। দায়িত্বে থেকে আদিবাসী মহলে দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন প্রকার অনিয়ম করে যাচ্ছেন। গত বুধবার আনুমানিক বেলা দুই ঘটিকার সময় কীর্তিস হাঁসদা, পিতা-মৃত রাম হাঁসদা অত্র ইউনিয়নের ধনতলা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা।
সে জমির খাজনা দেওয়ার জন্য রতনপুর ভূমি অফিস আসেন কাজ শেষে বাড়ি যাওয়ার সময় হঠাৎ বাবলু হেমরম গির্জা মাষ্টার কীতিসের গতিরোধ করে কৌশলে ডেকে নিয়ে গির্জা ঘরে তাকে আটক রেখে মারধর সহ নানা প্রকার হুমকি দেয় ও চাঁদা দাবি করেন এবং ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষরের চেষ্টা চালায়। স্থানীয় লোকজন বিষটি বুঝতে পেরে বিরামপুর থানায় অবগত করেন।
পুলিশ ঘটনা স্থলে আনুমানিক রাত্রি নয় ঘটিকার সময় পৌছালে বিষটির সত্যতা পেয়ে বাবুল হেমরম গির্জা মাষ্টারের মুচলেকা নেওয়া হয়। এবং কীর্তিস হাঁসদাকে উদ্ধার করে। একজন ধর্ম যাজকের এমন কার্যকলাপে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। আদিবাসী মহলের দাবি বাবুল হেমরম গির্জা মাষ্টারকে অন্যত্র সরিয়ে নতুন কাউকে দেওয়ার জন্য তাদের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।