ঢাকা ১১:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩, ১২ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আক্কেলপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন পবিত্র রমজান সকল মুসলমানের জন্য নেয়ামত হিসেবে আল্লহ ফরজ করেছেন – সাইফুজ্জামান শিখর এমপি প্রেমিকের সাথে বিয়ে না দেওয়ায় আত্মহত্যার চেষ্টা সুন্দরগজ্ঞে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উৎযাপন সন্তান রেখে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে উধাও তোলপাড় তানোর রাণীশংকৈলে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী জিয়া ছিলেন মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানিদের দোসর: তথ্যমন্ত্রী দৌলতপুরে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত রাণীশংকৈলে জোরপূর্বক জমি দখল ও ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে আদিবাসিদের বিরুদ্ধে

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার উপরে ৭৮ সেন্টিমিটার

গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও ঘাঘট নদীর পানি সামান্য কমলেও জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধে আশ্রিত পরিবারগুলো এখন পর্যন্ত কোন ত্রাণ পায়নি বলে অভিযোগ জানিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্র জানা যায়, বুধবারেও ব্রহ্মপুত্রের পানি ৭৮ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদীর পানি ৫০ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ফসলসহ প্রায় ২ হাজার হেক্টর জমি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এতে চিনা বাদাম, আউশ ধান ও পাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ইতোমধ্যে কৃষি বিভাগ ১শ’ ৫ একর উঁচু জমিতে বীজতলা তৈরী করেছে। যা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে।

সাঘাটা-গাইবান্ধা সড়কের ভাঙ্গামোড় এলাকায় সড়কের গাইড ওয়াল ধ্বসে যায়। এতে আতংকিত হয়ে পড়ে বাধের পশ্চিম পাশের মানুষজন। সংবাদ পেয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন এসে ধ্বসে যাওয়া স্থানে কাঠের পাইলিং দিয়ে গাইড ওয়াল রক্ষার চেষ্টা করে। ফলে ওই এলাকায় সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি ও ভাঙন অব্যাহত থাকলে মারাত্মক দুর্ঘটনার আশংকা করা হচ্ছে।

ট্যাগস :

আপনার মন্তব্য

আপলোডকারীর তথ্য

আক্কেলপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার উপরে ৭৮ সেন্টিমিটার

আপডেট সময় : ০৮:৫৮:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুলাই ২০২০

গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও ঘাঘট নদীর পানি সামান্য কমলেও জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। পানিবন্দী মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধে আশ্রিত পরিবারগুলো এখন পর্যন্ত কোন ত্রাণ পায়নি বলে অভিযোগ জানিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্র জানা যায়, বুধবারেও ব্রহ্মপুত্রের পানি ৭৮ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদীর পানি ৫০ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ফসলসহ প্রায় ২ হাজার হেক্টর জমি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এতে চিনা বাদাম, আউশ ধান ও পাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ইতোমধ্যে কৃষি বিভাগ ১শ’ ৫ একর উঁচু জমিতে বীজতলা তৈরী করেছে। যা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে।

সাঘাটা-গাইবান্ধা সড়কের ভাঙ্গামোড় এলাকায় সড়কের গাইড ওয়াল ধ্বসে যায়। এতে আতংকিত হয়ে পড়ে বাধের পশ্চিম পাশের মানুষজন। সংবাদ পেয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন এসে ধ্বসে যাওয়া স্থানে কাঠের পাইলিং দিয়ে গাইড ওয়াল রক্ষার চেষ্টা করে। ফলে ওই এলাকায় সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি ও ভাঙন অব্যাহত থাকলে মারাত্মক দুর্ঘটনার আশংকা করা হচ্ছে।