ঢাকা ০৬:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ৮ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
হোমনায় দাখিল ও এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ডোমারে বড় রাউতা উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা তিস্তা নদীতে বালু উত্তোলন, ব্যবসায়ী দশ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৩মাসের জেল আত্রাইয়ে সড়কে ঝড়ল শিশুর প্রাণ পত্নীতলায় প্রধানমন্ত্রীর উপহার ঘর পাচ্ছেন ১৪৬ পরিবার তানোরে আশ্রয়ন প্রকল্পের বাড়ি উদ্ধোধন বাংলাদেশকে একটি বিমান চলাচল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে রোডম্যাপ জরুরি : প্রধানমন্ত্রী আরও সাত জেলা ও ১৫৯টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী আরও ৩৯৩৬৫টি ঘর তুলে দিয়েছেন গৃহহীনদের হাতে বাংলাদেশ-ভুটানের মধ্যে যুগান্তকারী ট্রানজিট চুক্তি সই

চেয়াম্যানের অত্যাচারে অতিষ্ট কালাপাহাড়িয়াবাসী

নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি। এলাকায় বেড়েছে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ ও হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। বেশ কয়েকটি হত্যার ঘটনায় ইউনিয়নবাসীকে রীতিমত আতঙ্কিত করে তুলেছে। স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ এসব অপরাধের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে মদদ দেয়ার অভিযোগ রয়েছে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনের বিরুদ্ধে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বেপরোয়া হয়ে উঠে সাইফুল ইসলাম স্বপন। এলাকার কোন প্রতিবাদী যুবক কিংবা রাজনৈতিক নেতাসহ যে কেউ চেয়ারম্যানের অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বললে তাদেরকে চেয়ারম্যান প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে জীবনের তরে শেষ করে দেয় তার পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে। বিভিন্ন অপরাধে অপরাধী ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের নিয়ে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপন ইউনিয়ন জুড়ে গড়ে তুলেছেন রামরাজত্ব।

তার বেপরোয়া কর্মকান্ডে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে তার নিজ দলীয় নেতা কর্মীরা। নিজের প্রয়োজনে তিনি সরকারদলের ত্যাগী নেতা কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসাতেও পিছপা হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মী। চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিকার চেয়ে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে গত ১৮’জুন বৃহস্পতিবার চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনসহ তার বাহিনীর ১৮’সন্ত্রাসী বিরুদ্ধে জেলা পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ১১’বছর ধরে কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান স্বপনের ছত্রছায়ায় চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, হত্যাসহ নানা ধরনের অপরাধ বেড়ে চলছে। এর মধ্যে ২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মোট ১৩’টি হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। হত্যার পেছনে চেয়ারম্যানের মদদ রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানায়। কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ইজারকান্দী পূর্বপাড়া এলাকার মৃত জালাল উদ্দিনের ছেলে এবং স্থানীয় কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আয়ুব আলী (১৪)কে গত ২৭’মে বিকেলে গুলিবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়।

মৃত আয়ুব আলীর পরিবারের অভিযোগ কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন তাকে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে, ঘটনাস্থলে সে মারা যায়। মৃত আয়ুব আলীর মা আয়েশা বেগম বাদি হয়ে চেয়ারম্যান স্বপনের আর্শিবাদপিষ্ট ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে প্রধান আসামি করে ২৩’ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০/২৫’জনকে আসামি করে আড়াইহাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এছাড়াও ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে কলেজ ছাত্রের হাতের কব্জি কাটার একটি মামলা করা হয় যার মামলা নং ১৬(২)২০২০ইং।

২০১০’সালের ২৩’মার্চ একই দিনে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি সালামকে হত্যা করা হয়। পরের দিন আওয়ামী লীগ নেতা লাল মিয়াকে হত্যা করে। ২০১১’সালে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে খাগকান্দা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই নাসির সিরাজীকে হত্যা করে। ২০১২’সালের ফিরোজ হত্যার ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। ২০১২’সালে কাঁঠমিস্ত্রী রব মিয়া হত্যা। ২০১৫’সালে খালিয়ার চর গ্রামের বিদেশ ফেরত রাসেল হত্যা। ২০১৫’সালে পূর্বকান্দী গ্রামের মাদ্রাসার ছাত্রী শারমিনকে ধর্ষণের পর হত্যা।

২০১৪’সালে পূবকান্দী গ্রামের যুবলীগ নেতা রব মিয়া হত্যা। একই সালে কদমির গ্রামে আমান হত্যা ও পূর্বকান্দী গ্রামে তোফাজ্জল হত্যা। ২০১৬’সালে খালিয়ার চর গ্রামের যুবলীগ নেতা ডালিম হত্যা। ২০১৭’সালে কালাপাহাড়িয়া এলাকায় পুলিশ কনস্টেবল রুবেল মাহমুদ সুমন হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনকে আসামি করা হয়। ২০১৯’সালে অহিদুর রহমান ওরফে পরশিদ হত্যা মামলা। অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, খালিয়ার চর গ্রামে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনের মদদে ইউসুফ, শাহীন, ইমান আলী, আবু কালাম, মনির, ইমন, সাইদুল, জসিম, রবি, আল আমিন, রুমান, রিপন, মোজাম্মেল, পাবেল, আজগর, বেদন, নাদিমের অত্যাচারে ১’শ ২০’টি পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে রাজধানীর হাজারীবাগ ও কামরাঙ্গীর চর এলাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী। এ ব্যপারে আড়াইহাজার থানার ওসি(সার্বিক) নজরুল ইসলাম জানান, আমি যোগদানের পর থেকে চেয়াম্যানের বিরুদ্ধে কেহ অভিযোগ করেনি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপন বলেন, আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য কিছু অনুপ্রবেশকারী জামাত-বিএনপির এজেন্ট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে বেরাচ্ছে। এসকল ঘটনার সাথে আমার কোন সস্পৃক্ততা নাই। অভিযোগটি মিথ্যা ও বানোয়াট।

ট্যাগস :

আপনার মন্তব্য

আপলোডকারীর তথ্য

হোমনায় দাখিল ও এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা

চেয়াম্যানের অত্যাচারে অতিষ্ট কালাপাহাড়িয়াবাসী

আপডেট সময় : ১০:০৭:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন ২০২০

নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি। এলাকায় বেড়েছে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ ও হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধ। বেশ কয়েকটি হত্যার ঘটনায় ইউনিয়নবাসীকে রীতিমত আতঙ্কিত করে তুলেছে। স্থানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ এসব অপরাধের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে মদদ দেয়ার অভিযোগ রয়েছে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনের বিরুদ্ধে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বেপরোয়া হয়ে উঠে সাইফুল ইসলাম স্বপন। এলাকার কোন প্রতিবাদী যুবক কিংবা রাজনৈতিক নেতাসহ যে কেউ চেয়ারম্যানের অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বললে তাদেরকে চেয়ারম্যান প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে জীবনের তরে শেষ করে দেয় তার পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে। বিভিন্ন অপরাধে অপরাধী ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের নিয়ে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপন ইউনিয়ন জুড়ে গড়ে তুলেছেন রামরাজত্ব।

তার বেপরোয়া কর্মকান্ডে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে তার নিজ দলীয় নেতা কর্মীরা। নিজের প্রয়োজনে তিনি সরকারদলের ত্যাগী নেতা কর্মীদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসাতেও পিছপা হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মী। চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিকার চেয়ে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে গত ১৮’জুন বৃহস্পতিবার চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনসহ তার বাহিনীর ১৮’সন্ত্রাসী বিরুদ্ধে জেলা পুলিশ সুপার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ১১’বছর ধরে কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান স্বপনের ছত্রছায়ায় চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, হত্যাসহ নানা ধরনের অপরাধ বেড়ে চলছে। এর মধ্যে ২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মোট ১৩’টি হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। হত্যার পেছনে চেয়ারম্যানের মদদ রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানায়। কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ইজারকান্দী পূর্বপাড়া এলাকার মৃত জালাল উদ্দিনের ছেলে এবং স্থানীয় কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আয়ুব আলী (১৪)কে গত ২৭’মে বিকেলে গুলিবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়।

মৃত আয়ুব আলীর পরিবারের অভিযোগ কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন তাকে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে, ঘটনাস্থলে সে মারা যায়। মৃত আয়ুব আলীর মা আয়েশা বেগম বাদি হয়ে চেয়ারম্যান স্বপনের আর্শিবাদপিষ্ট ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনকে প্রধান আসামি করে ২৩’ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০/২৫’জনকে আসামি করে আড়াইহাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এছাড়াও ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে কলেজ ছাত্রের হাতের কব্জি কাটার একটি মামলা করা হয় যার মামলা নং ১৬(২)২০২০ইং।

২০১০’সালের ২৩’মার্চ একই দিনে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি সালামকে হত্যা করা হয়। পরের দিন আওয়ামী লীগ নেতা লাল মিয়াকে হত্যা করে। ২০১১’সালে ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে খাগকান্দা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই নাসির সিরাজীকে হত্যা করে। ২০১২’সালের ফিরোজ হত্যার ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। ২০১২’সালে কাঁঠমিস্ত্রী রব মিয়া হত্যা। ২০১৫’সালে খালিয়ার চর গ্রামের বিদেশ ফেরত রাসেল হত্যা। ২০১৫’সালে পূর্বকান্দী গ্রামের মাদ্রাসার ছাত্রী শারমিনকে ধর্ষণের পর হত্যা।

২০১৪’সালে পূবকান্দী গ্রামের যুবলীগ নেতা রব মিয়া হত্যা। একই সালে কদমির গ্রামে আমান হত্যা ও পূর্বকান্দী গ্রামে তোফাজ্জল হত্যা। ২০১৬’সালে খালিয়ার চর গ্রামের যুবলীগ নেতা ডালিম হত্যা। ২০১৭’সালে কালাপাহাড়িয়া এলাকায় পুলিশ কনস্টেবল রুবেল মাহমুদ সুমন হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনকে আসামি করা হয়। ২০১৯’সালে অহিদুর রহমান ওরফে পরশিদ হত্যা মামলা। অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, খালিয়ার চর গ্রামে চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপনের মদদে ইউসুফ, শাহীন, ইমান আলী, আবু কালাম, মনির, ইমন, সাইদুল, জসিম, রবি, আল আমিন, রুমান, রিপন, মোজাম্মেল, পাবেল, আজগর, বেদন, নাদিমের অত্যাচারে ১’শ ২০’টি পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে রাজধানীর হাজারীবাগ ও কামরাঙ্গীর চর এলাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী। এ ব্যপারে আড়াইহাজার থানার ওসি(সার্বিক) নজরুল ইসলাম জানান, আমি যোগদানের পর থেকে চেয়াম্যানের বিরুদ্ধে কেহ অভিযোগ করেনি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ বিষয়ে কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম স্বপন বলেন, আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য কিছু অনুপ্রবেশকারী জামাত-বিএনপির এজেন্ট আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে বেরাচ্ছে। এসকল ঘটনার সাথে আমার কোন সস্পৃক্ততা নাই। অভিযোগটি মিথ্যা ও বানোয়াট।