ঢাকা ০৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ১০ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল 

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করতে ভ্রমণে এসেছেন লাখো পর্যটক।  তবে থার্টি ফাস্ট  নাইট উদযাপনের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন  নিরাপত্তা জনিত কারণে সমুদ্র সৈকত এলাকায় কোন ধরনের  অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে না বলে জানিয়েছেন।পর্যটকদের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা টুরিস্ট পুলিশ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের লাইফগার্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০২২ সালের শেষ সূর্যকে বিদায় জানাতে প্রতিবছর এই সৈকতে সমাগম ঘটে অন্তত তিন লাখ পর্যটকের। এবারও তার ব্যতিক্রম  ঘটবে না। থার্টি–ফার্স্ট নাইট উদ্‌যাপনে পুলিশ প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞায় হতাশার কথা জানিয়েছেন সৈকতে ভ্রমণে আসা পর্যটকেরা। সী-গাল হোটেলের নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী জানান,আমাদের হোটেলের সব কয়টি কক্ষ ইতিমধ্যে বুকিং হয়ে গেছে।  এবারও থার্টি–ফাস্ট নাইটের কোনো আয়োজন হোটেলে রাখা হয়নি। তবে অতিথিদের জন্য হোটেলের খোলা মাঠে সুইমিংপুলের পাশে ডিনারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃশাহীন ইমরান জানান, সরকারি নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে সৈকতের উন্মুক্ত স্থানে থার্টি ফাস্ট নাইট উপলক্ষে কনসার্ট, গান বাজনাসহ সব ধরনের আয়োজন বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে হোটেল কর্তৃপক্ষ চাইলে তাদের অতিথিদের জন্য নববর্ষ উদ্‌যাপনের আয়োজন করতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেটি বিবেচনা করা হবে।টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মোঃ জিললুর রহমান জানান, কক্সবাজারের নাজিরারটেক থেকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার সৈকতের কোথাও আতশবাজি, ফটকা ফোটানোসহ গান-বাজনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কিংবা ব্যান্ডসংগীতের আয়োজন করতে পারবে না। তবে স্বাভাবিক অবস্থায় বালুচরে দাঁড়িয়ে সমুদ্র উপভোগ করা যাবে। বিধিনিষেধ পালনে টুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে থাকবে। 

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

রাহুল গান্ধীকে পার্লামেন্টে অযোগ্য ঘোষণা

থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল 

আপডেট সময় : ১১:৩৩:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপন করতে ভ্রমণে এসেছেন লাখো পর্যটক।  তবে থার্টি ফাস্ট  নাইট উদযাপনের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন  নিরাপত্তা জনিত কারণে সমুদ্র সৈকত এলাকায় কোন ধরনের  অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে না বলে জানিয়েছেন।পর্যটকদের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা টুরিস্ট পুলিশ ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের লাইফগার্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২০২২ সালের শেষ সূর্যকে বিদায় জানাতে প্রতিবছর এই সৈকতে সমাগম ঘটে অন্তত তিন লাখ পর্যটকের। এবারও তার ব্যতিক্রম  ঘটবে না। থার্টি–ফার্স্ট নাইট উদ্‌যাপনে পুলিশ প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞায় হতাশার কথা জানিয়েছেন সৈকতে ভ্রমণে আসা পর্যটকেরা। সী-গাল হোটেলের নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী জানান,আমাদের হোটেলের সব কয়টি কক্ষ ইতিমধ্যে বুকিং হয়ে গেছে।  এবারও থার্টি–ফাস্ট নাইটের কোনো আয়োজন হোটেলে রাখা হয়নি। তবে অতিথিদের জন্য হোটেলের খোলা মাঠে সুইমিংপুলের পাশে ডিনারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃশাহীন ইমরান জানান, সরকারি নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে সৈকতের উন্মুক্ত স্থানে থার্টি ফাস্ট নাইট উপলক্ষে কনসার্ট, গান বাজনাসহ সব ধরনের আয়োজন বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে হোটেল কর্তৃপক্ষ চাইলে তাদের অতিথিদের জন্য নববর্ষ উদ্‌যাপনের আয়োজন করতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেটি বিবেচনা করা হবে।টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মোঃ জিললুর রহমান জানান, কক্সবাজারের নাজিরারটেক থেকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার সৈকতের কোথাও আতশবাজি, ফটকা ফোটানোসহ গান-বাজনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কিংবা ব্যান্ডসংগীতের আয়োজন করতে পারবে না। তবে স্বাভাবিক অবস্থায় বালুচরে দাঁড়িয়ে সমুদ্র উপভোগ করা যাবে। বিধিনিষেধ পালনে টুরিস্ট পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে থাকবে।