গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলার পবনাপুর ইউপির প্রত্যান্তপল্লী গোপিনাথপুর গ্রামে জম্ন গ্রহন করেন শেখ নাজিমুদৌলা বাধন ও নাজিবুর রহমান নয়ন। বাবা মাহাবুব আলম আমলাগাছী স্কুলে সহকারি শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।মা পেশায় একজন শিক্ষিকা। পিতা মাহাবুব আলম পেশায় শিক্ষক হলে ও ছাত্রজীবন থেকে মুজিব আর্দশের নির্যাতিত সৈনিক হিসাবে তার পলাশবাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগের দুর্দিনে অবস্থান ছিলো বরাবই সক্রিয়।
একারনে তিনি একাধিক বার নির্যাতিত হয়েছেন সরকার বিরোধীদের হাতে। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী একজন তৃণমুলের সৈনিক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার কাছে খুবই প্রিয়। মাহাবুবুর রহমান দাম্পত্য জীবনে দুই সন্তান বড় ছেলে নাম রাখেন শেখ নাজিমুদৌলা বাধন আর ছোট ছেলে নাজিবুর রহমান নয়ন। ছোট বেলা থেকে সন্তানের লেখা পরার পাশাপাশি স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছেন সব সময়।সন্তানদের শিখিয়েছেন মানব কল্যানে নিবেদিত থেকে কিভাবে রাজনীতি করতে করতে হয়।
অভাবী অনাহারি মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে খাবার তুলে দিয়ে হয়।এদের ছাত্র রাজনীতিতে বাবা মা এদের পথ চলার প্রেরনা যোগায় সব সময়। তাই তো অজো পাড়া গায় থেকে পলাশবাড়ী উপজেলায় ও গাইবান্ধা জেলায় নেতৃত্বস্থান করে নিয়েছেন রাজপথে সক্রিয় থেকে। বাধন লেখা পড়ার পাশাপাশি ছাত্র রাজনীতি শুরু প্রায় ১ যুগ আগে। পলাশবাড়ী উপজেলা ছাত্রলীগ থেকে সে এখন গাইবান্ধা জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি। নয়ন নেতৃত্ব দিচ্ছেন পলাশবাড়ী উপজেলা ছাত্রলীগে।
মাদক সন্ত্রাস কোনটিই যেন গ্রাস করতে পারেনি আদর্শবান পিতার এই মেধাবী সন্তানদের। দুর্যোগে বিপদে আপদে সর্বদা সব সময় মানুষের পাশে থেকে নিজেদের যতোটুকু সামর্থ্য আছে তাই বিলিয়ে দিয়েছেন। এবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশে উপজেলার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বনজ ফলজ ও ঔষধী এই তিনটি করে গাছ লাগানোর কার্যক্রম শুরু করেছেন তারা দুই ভাই।
এই কাজে সর্বমোট খরচ হবে প্রায় ৫০ হাজার টাকা।স্কুল শিক্ষক মাহাবুব আলম বৃক্ষ রোপনের সমস্ত অর্থ তার পরিবার থেকে ব্যয় করছেন। এক প্রশ্নের জবাবে প্রবীন এই স্কুল শিক্ষক জানান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মানুষের কল্যানে রাজীনীতি করেছেন আমি ও মানুষের কল্যানে রাজনীতি করি। আমার সন্তানরাও মানুষের কল্যানে রাজনীতির করে। ওরাই একদিন মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত রাজনীতি উপহার দিবে।