পহেলা বৈশাখ, বাঙালীর নববর্ষ, করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে, নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে পুরা বছর শান্তি ও সুখ স্বাচ্ছন্দ্যে থাকার লক্ষ্যে মাথা টাক করে ঝিনাইদহের নবীন প্রবীণ। বাংলা নববর্ষের অন্যতম অনুবঙ্গ বৈশাখী মেলা। এ বছর সকল জায়গার ন্যায় ঝিনাইদহের কোথাও আনুষ্ঠানিকভাবে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হয়নি, অধিকাংশ মানুষই পারিবারিক ঘরোয়াভাবে পালিত করেছে। করোনা ভাইরাস অভিসাপ থেকে মুক্তি পেলে বাংলা নববর্ষ-১৪২৭ হবে সবার জন্য মঙ্গলময়।
স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ঘরে নামায পড়া উত্তম ঃ
নভেল করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে মসজিদে ওয়াক্ত নামাজে ৫ জন, জুম্মায় ১০জনের উপস্থিতিতে নামাজ হচ্ছে। বাকীসময় মসজিদ তালাবন্ধ থাকছে। এ অবস্থা চলমান থাকলে আগত রমজান মাসের তারাবীর নামাজও নিজ গৃহে পড়তে হবে। শরীয়ত মোতাবেক, মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ঘরে নামাজ পড়া উত্তম বলে মত প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরাম।
পহেলা বৈশাখ কুয়াশায় জনজীবন অতিষ্ঠ ঃ
ঝিনাইদহ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রচণ্ড কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। আম, কাঠাল,লিচুর গুটি সহ তরিতরকারি ফুল নষ্ট হয়ে যায়। রাস্তায় চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। একজন কৃষিবিদ জানিয়েছেন পহেলা বৈশাখে সাধারণত এধরনের কুয়াশা দেখা যায় না