করোনা ভাইরাসের কারনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি ও পাসপোর্ট যাত্রী যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে গত দেড় মাসে ৫০ কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার। বেকার হয়ে পড়েছেন স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক, সিএন্ডএফ সদস্য ও বিভিন্ন পেষার শ্রমিকেরা।
গেলো ১৫ মার্চ থেকে কোভিড-১৯ এর কারনে ভারত থেকে পেঁয়াজ, রসুন, আদা, জিরা সহ নিত্য পন্যের পাশাপাশি অন্যান্য পন্য আমদানি কমতে শুরু করে। এবং ২৫ মার্চের পর থেকে আমদানি-রফতানি বন্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় পন্য রফতানিতে বৈদেশীক মুর্দ্র অর্জন ও পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার। বেকার হয়ে পড়েছে আমদানি রফতানির সংশ্লিষ্ট হাজার হাজার শ্রমিক কর্মচারি।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন জানান, সরকার হারিয়েছে প্রায় ৫০ কোটি টাকার রাজস্ব। করোনার কারনে আরো বেশী সময় বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকলে সরকার যেমন আরও রাজস্ব হারাবে, তেমনি কর্মহীন হয়ে পড়বে বন্দর সংশ্লিষ্ট শ্রমিক কর্মচারিরা।
হিলি কাষ্টমস রাজস্ব কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, করোনা ভাইরাসের কারনে দেড় মাস হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পন্য আমদানি রফতানি বন্ধ থাকায় প্রায় ৫০ কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।