দেশের বহুমাত্রিক পন্য পরিসীমার জন্য সুপ্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান যমুনা গ্রুপ। কোম্পানি প্রতিষ্ঠা শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশের অর্থনীতিতে অগ্রনী ভূমিকা রাখছে দেশের শীর্ষস্থানীয় এই বহুমাত্রিক কোম্পানি।
ইলেক্ট্রোনিক জগতে সাফল্যের সাথে নিজেদেরে সুনাম অক্ষুন্য রাখছে এ গ্রুপের সনামধন্য অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেক্ট্রোনিক্স এন্ড অটোমোবাইলস লি:। এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসে এক অভাবনীয় রেকর্ড স্থাপন করেছে যমুনা ইলেক্ট্রোনিক্স। সারা দেশে ৫৮৩ ডিলারের মধ্যে ৫১০ ডিলার শতকরা হিসাবে যা ৮৭.৪৮% ডিলারের রেফ্রিজারেটেরের উপর কোন অভিযোগই ছিলো না।
প্রতিষ্ঠানের শুরু থেকে বিক্রয় পরবর্তী, ২০২১ পর্যন্ত কারখানা হতে ডেলিভারিকৃত মোট পণ্য ও সার্ভিসের অভিযোগ অনুপাত বিশ্লেষন করে দেখা যায় বর্তমান বাজারে অন্যান্য প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের চেয়ে ৯৯ শতাংশের কম।হোলসেল বিক্রেতা এবং মাঠ পর্যায়ের টেকনিশিয়ান সবাই এক বাক্যে সহমত পোষণ করেন যে, যমুনা ইলেক্ট্রোনিক্স কোয়ালিটি পণ্যে এবং সহজ মূল্যে আমাদের সম্মানিত ক্রেতাদের দৃঢ় আস্থা অর্জন করতে পেরেছে।
তাই যমুনা গ্রুপের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সম্মানিত ডিলার এবং কলা কৌশুলীগণ কেক কেটে ZERO SERVICE IN FEBRUARY-2021 উদযাপন করেন।
এ দ্বারা যমুনা ইলেক্ট্রোনিক্স এন্ড অটোমোবাইলস লি: এ যুগান্তকারী এবং অবিশ্বাস্য এক রেকর্ড অর্জন করেছে। এ ব্যাপারে যমুনার বিভিন্ন ডিলার ও ক্রেতারা বলেন, ইলেক্ট্রোনিক্স পণ্য কেনার ব্যাপারে অনেক সময় আমরা (ক্রেতা) সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করি।যা পরবর্তীতে আমাদের ভোগায়। তাই অন্যান্য সব ক্রেতাদের উদ্দেশ্যে যমুনা ইলেক্ট্রোনিক্স পণ্যের উপর ভরসা রেখে দেখেশুনে সিদ্ধান্ত নেয়ার আহ্বান জানান তারা।
বিক্রয় পরবর্তী কমপ্লেন নগন্য হওয়ায় এবং কাস্টমার স্বস্থির কথা চিন্তা করে যমুনা গত বছর ক্রেতার অভিযোগ প্রদানের ২৪ ঘণ্টার ভেতর হোম সার্ভিসের মাধ্যমে ক্রেতাকে সেবা প্রদান করতে সক্ষম হয়েছে।
এছাড়া এ বছর দেশের বিভাগীয় শহর ও গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোতে ছয়টি যমুনা এক্সপ্রেস সার্ভিস সেন্টার ইতিমধ্যে চালু হয়েছে। এবং আরো ক্রমান্নয়ে চালু হবে।
যমুনার হেড অব বিজনেস মো. সাজ্জাদুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচার করে এবং বানোয়াট তথ্য দিয়ে ক্রেতার ক্রয় সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার অপচেষ্টা করে। এতে অনেক শিক্ষিত মানুষও ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তাই এসব পন্য কেনার সময় নিজেরা যাচাই-বাছাই করে এবং অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান ও সত বিক্রেতার পরামর্শ নিয়ে ক্রয় সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত বলে মনে করেন মো. সাজ্জাদুল ইসলাম।