সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল যাকে বলাহয় উওর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার। যেখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের আনাগনা। হাটিকুমরুল গোলচত্তরটি এমন একটি গুরুত্ব পূর্ণ মহাসড়ক যেখানে রয়েছে মাহাসকের অন্তর্গত ঢাকা, বগুড়া, পাবনা,রাজশাহী একমাত্র প্রবেশ পথের সাথে গঠিত চারটি বাস স্ট্যান্ড, প্রতিদিন চলছে হাজার হাজার মানুষের আনাগনা করোনা বিপাক সহ নানা বিপাকে পরতে হচ্ছে সাধারন মানুষ সহ অনেককেই।
হাটিকুমরুল মহাসড়কটি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করোনার কারণে যেখানে সারাদেশ লকডাউন। বন্ধ দূরপাল্লার বাসসহ গণপরিবহন। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও প্রতিনিয়তই হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার সামনে থেকে মাইক্রো চড়ে ঢাকায় ফিরছেন সাধারণ মানুষ,হাটিকুমরুল মোড় থেকে মাইক্রো চড়ে ঢাকায় ফেরার পথে ছিনতাই ধর্ষণ আর রাহাজানির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা পুলিশের কোন তৎপরতা না থাকায় কোন কিছুই জেনো শনাক্ত হচ্ছে না।
হাটিকুমরুল গোলচত্তর গুরুত্বপূর্ণ জায়গা বলে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার নামে খ্যাত কে বা কাহারা মাইক্রো বাসে ধর্ষণ সিনতাই এর সাথে জড়িত তা সিসি টিভি ক্যামেরা হাটিকুমরুল গোলচত্বরটিতে নষ্টো থাকার কারনে। কোন কিছু সনাক্ত করতে পারছেনা কোন প্রশাসন ।
হাটিকুমরুল গোল চত্তর টিতে সিসিটিভি ক্যামেরা দীর্ঘ সাত মাস যাবৎ নষ্ট হয়ে পড়ে আছে । আদৌ কোন দিন সিসিটিভি ক্যামেরা ঠিক হবে কিনা তা জানেনা হাটিকুমরুল হাইওয়ে পুলিশ ।
সারা বিশ্বে মহামারী করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে মানুষ, কিন্তু হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানা থাকলেও থানার সামনে হাজার হাজার মানুষের সমাগম, করোনাকালীন সময়ে থমকে আছে সারা দেশ সেখানে হাটিকুমরুল হাইওয়ে পুটিশের কোন নজরদারিতে নাই বলে জানান বাস যাত্রী আব্দুল্লাহ, মাইক্রো বাস যাত্রী ইয়াসিন মন্ডল, সহ বেশ কিছু সাধারণ মানুষ ।
এবিষয়ে হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকার্তা শাহজাহান আলী জানান যাত্রী ভোগান্তির কারণে লকডাউন না মেনে মাইক্রোতে চলাচল করছে মানুষ, তিনি আরো বলেন হাটিকুমরুল চত্বরের সব কয়েকটি সিসিটিভি ক্যামেরা ভালো। কোন সমস্য হওয়ার কথা নয়।