কাহিনীর এই পর্যায়ে দেখা যায়, ফেরিহা এবং এমিরের সংসারে দিনের পর দিন আশান্তি বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে এমির, ফেরিহার গায়ে হাত তোলে। আর সেই রাগে ফেরিহা বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এদিকে, বেইসেল ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে পালিয়ে যায়। যার জন্য পুলিশ রিযাকে গ্রেফতার করে। সেই ঋণের টাকা পরিশোধ করে জেল থেকে রিযাকে ছাড়িয়ে আনে লেভেন্ত।
হঠাৎ একদিন লেভেন্ত নেবাহারের মৃত্যু সংবাদ পায়। যদিও ও আগে থেকেই নেবাহারের অসুস্থতার কথা জানতো। তবুও মায়ের মৃত্যুতে ভেংগে পড়ে লেভেন্ত। অন্যদিকে ফেরিহাকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করে ব্যর্থ হয় এমির। তাই ফেরিহাকে জোর করে হোস্টেল থেকে বাড়িতে তুলে আনে। এমির কি এবার পারবে ফেরিহা এবং ওর মাঝের দূরত্ব ঘুচাতে? বিস্তারিত দেখতে চোখ রাখুন দীপ্ত টিভির পর্দায়..
দীপ্ত টিভির অভিজ্ঞ ডাবিং টিমের পরিচর্যায় গল্পটি হয়ে উঠেছে আরো প্রাণবন্ত, আকর্ষণীয়। অনূদিত সংলাপ রচনা ও সম্পাদনায় কাজ করেছেন জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী, মাহমুদুল হাসান মুরাদ, শারমিন হোসেন, আইরিন পারভীন, রেজওয়ান মোর্শেদ, কে এম আল ইফতেখার, সামসুন্নাহার ও ফেরদৌস বেনজীর বৃষ্টি।
কণ্ঠাভিনেতা ও কণ্ঠাভিনয় পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন – রুবাইয়া মতিন গীতি জয়শ্রী মজুমদার লতা (ফেরিহা ইলমায), মশিউর রহমান দিপু (এমির সাররাফওলু), সঙ্গীতা চৌধুরী (যেহরা ইলমায), আলবিনো জর্জ পাইক (কোরাই ওনাত), মেহেবুবা মিনহাজ বিপা (হান্দে গেজগিন), রুবাইয়া মতিন গীতি (সানেম ইলহানলি), মোর্শেদ সিদ্দিকী মরু (মেহমেত ইলমায), নাহিদ আখতার ইমু (জানসু ইলহানলি), সাঈদ সুমন (উনাল সাররাফওলু), হিন্দোল রয় (রিযা ইলমায), পর্ণা মিটিল্ডা কস্তা (লারা আতাবেলি), খায়রুল আলম হিমু (হালিল), আইসুন (মেহেজাবীন মুমু), ওরহান (মো. জায়েদ জুলফিকার), মেরিনা মিতু (রুমেইসা)।
ধারাবাহিকটি প্রযোজনা করেছেন তসলিমা তাহরিন। প্রচারিত হচ্ছে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় ও রাত ১০টায় ।