Dhaka ১০:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দাফনের তিনদিন পর শিশুর মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:১৬:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২
  • ২০৭ Time View

দাফনের তিনদিন পর তানজিলা আক্তার নামে ১০ মাস বয়সী এক শিশুর মরদেহ কবর থেকে তুলেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে সোমবার (১৫ আগস্ট) রাজধানীর মুগদার কুমিল্লাপট্টির হাজী নাজিমউদ্দিনের পারিবারিক কবরস্থান থেকে মরদেহ তোলা হয়।

দাফনের পর শিশুটির মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ হলে বাবা কিতাব আলীর মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তোলা হয় মরদেহ।

শিশুটির গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর চরকাশির নগর গ্রামে। সে মুগদার মানিক নগর বালুর মাঠ এলাকায় থাকতো।

মুগদা থানার মুগদাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) নগেন্দ্র কুমার দাশ বলেন, মৃত্যু নিয়ে শিশুটির বাবা কিতাব আলীর সন্দেহ হলে ১৩ আগস্ট তার স্ত্রী তানিয়াকে আসামিকে করে মামলা করেন। পরে শিশুর মা তানিয়াকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি জানান, রাগে ও ক্ষোভে নিজের সন্তানকে গলাটিপে হত্যা করেন। এরপর মরদেহ পানি ভর্তি একটি বালতির ভেতরে উল্টো করে রেখে দেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

দাফনের তিনদিন পর শিশুর মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন

Update Time : ০৫:১৬:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২

দাফনের তিনদিন পর তানজিলা আক্তার নামে ১০ মাস বয়সী এক শিশুর মরদেহ কবর থেকে তুলেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এর আগে সোমবার (১৫ আগস্ট) রাজধানীর মুগদার কুমিল্লাপট্টির হাজী নাজিমউদ্দিনের পারিবারিক কবরস্থান থেকে মরদেহ তোলা হয়।

দাফনের পর শিশুটির মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ হলে বাবা কিতাব আলীর মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তোলা হয় মরদেহ।

শিশুটির গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর চরকাশির নগর গ্রামে। সে মুগদার মানিক নগর বালুর মাঠ এলাকায় থাকতো।

মুগদা থানার মুগদাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) নগেন্দ্র কুমার দাশ বলেন, মৃত্যু নিয়ে শিশুটির বাবা কিতাব আলীর সন্দেহ হলে ১৩ আগস্ট তার স্ত্রী তানিয়াকে আসামিকে করে মামলা করেন। পরে শিশুর মা তানিয়াকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে তিনি জানান, রাগে ও ক্ষোভে নিজের সন্তানকে গলাটিপে হত্যা করেন। এরপর মরদেহ পানি ভর্তি একটি বালতির ভেতরে উল্টো করে রেখে দেন।