Dhaka ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বামীর হাতে ধরা, পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৫৬:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২
  • ১৭১ Time View

মোবাইল ফোনে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক। পরে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছে রাজিব হোসেন (২৭) নামের এক যুবককে।

বুধবার (১৭ আগস্ট) পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

প্রেমিক রাজিব চরপাড়া গ্রামের দোলাল প্রামাণিকের ছেলে। আর প্রেমিকা ওই গ্রামের হেলাল প্রামাণিকের স্ত্রী ও দুই সন্তানের জননী।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার (১৭ আগস্ট) সকালে অভিযুক্ত গৃহবধূ (৩৫) বাড়িতে কেউ না থাকায় প্রেমিককে ডেকে নেন। এর মধ্যে গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে এসে তাদের আপত্তিকর অবস্থায় পেয়ে আটকে রাখেন। খবর পেয়ে ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম দুজনকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যান।

সেখানে সালিশী বৈঠকে ওই গৃহবধূ বলেন, রাজিবের সঙ্গে তার চার বছর আগে পরিচয় হয়। কথাবার্তা বলার এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। রাজিব তাকে বিয়ে করবেন আশ্বাস দিয়ে ধর্ষণ করেন। এর পর থেকে মাঝে মাঝেই তিনি তার (গৃহবধূর) বাড়িতে আসতেন।

এরপর সেখানেই গৃহবধূকে দিয়ে তার আগের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে পরকীয়া প্রেমিক রাজীবের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

স্বামীর হাতে ধরা, পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে

Update Time : ০৮:৫৬:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২

মোবাইল ফোনে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক। পরে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছে রাজিব হোসেন (২৭) নামের এক যুবককে।

বুধবার (১৭ আগস্ট) পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

প্রেমিক রাজিব চরপাড়া গ্রামের দোলাল প্রামাণিকের ছেলে। আর প্রেমিকা ওই গ্রামের হেলাল প্রামাণিকের স্ত্রী ও দুই সন্তানের জননী।

স্থানীয়রা জানান, বুধবার (১৭ আগস্ট) সকালে অভিযুক্ত গৃহবধূ (৩৫) বাড়িতে কেউ না থাকায় প্রেমিককে ডেকে নেন। এর মধ্যে গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে এসে তাদের আপত্তিকর অবস্থায় পেয়ে আটকে রাখেন। খবর পেয়ে ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম দুজনকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যান।

সেখানে সালিশী বৈঠকে ওই গৃহবধূ বলেন, রাজিবের সঙ্গে তার চার বছর আগে পরিচয় হয়। কথাবার্তা বলার এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। রাজিব তাকে বিয়ে করবেন আশ্বাস দিয়ে ধর্ষণ করেন। এর পর থেকে মাঝে মাঝেই তিনি তার (গৃহবধূর) বাড়িতে আসতেন।

এরপর সেখানেই গৃহবধূকে দিয়ে তার আগের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে পরকীয়া প্রেমিক রাজীবের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়।