আন্দোলনে ছিলাম, আন্দোলনে আছি। জনগণের ভোটের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনে থাকবো। শনিবার বিকেলে (৯ নভেম্বর) বিকালে বিরামপুর পাইলট হাইস্কুল চত্বরে বিরামপুর উপজেলা, পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন বক্তৃতায় উপরোক্ত কথা বলেছেন।
বিরামপুর পাইলট হাইস্কুল চত্বরেপৌর বিএনপি’র সভাপতি হুমায়ন কবীরের সভাপতিত্বে কর্মী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সহ-সাংঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক ও অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মোফাজ্জল হোসেন দুলাল, সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচি, বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মিঞা শফিকুল আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু, উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি ও মুকুন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জোবয়াদুর রহমান জুয়েল,উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ্যাড. মিঞা শিরন আলম, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জীবন চৌধুরী শাহীন, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব পলাশ বিন আশরাফী পলাশ, ৫ নং বিনাইল ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন ২নং কাটলা ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক জয়নুল আবেদীন জয়েন, দুলাল হোসেন প্রমুখ।
এসময় বিরামপুর উপজেলা বিএনপি,পৌর, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগি সংগঠনের অনেক নেতা-কর্মীবৃন্দ’র পাশাপাশি স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন আরো বলেন, ভোট চোর আওয়ামীলীগের প্রধান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে না। সে জন্য ২০০৬ইং সালের ২৮শে অক্টোবর লগি বৈঠার তাণ্ডব চালিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়। ২০১৪ইং সালে বিনা ভোটে, ২০১৮ সালে নিশী রাতের ভোটে এবং ২০২৪ইং সালে ডামি ভোটে অবৈধভাবে ক্ষমতায় ছিলেন । তিনি সকল শহীদের জন্য রুহের মাগফিরাত এবং দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর ইনসাফভিত্তিক ও বৈষম্যহীন দেশ গড়াতে দেশবাসী তথা বিরামপুরসহ দিনাজপুর-৬ আসনের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানান।