Dhaka ০৬:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত উপদেষ্টা হাসান আরিফ

অন্তর্র্বতী সরকারের ভূমি, বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে সমাহিত করা হয়।

এদিকে প্রয়াত উপদেষ্টার সম্মানে আজ রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হচ্ছে। এ ছাড়া আজ মরহুমের রুহের মাগফিরাতের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও তার আত্মার শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে হাসান আরিফ গত ৮ আগস্ট শপথ নেন। ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয়বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত উপদেষ্টা হাসান আরিফ

Update Time : ১২:০১:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

অন্তর্র্বতী সরকারের ভূমি, বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে সমাহিত করা হয়।

এদিকে প্রয়াত উপদেষ্টার সম্মানে আজ রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হচ্ছে। এ ছাড়া আজ মরহুমের রুহের মাগফিরাতের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও তার আত্মার শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে হাসান আরিফ গত ৮ আগস্ট শপথ নেন। ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয়বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।