Dhaka ০৪:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হিলিতে দাম কমেছে আলু পেঁয়াজের

আমদানি বন্ধ থাকলেও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে সপ্তাহ ব্যাবধানে আলুর দাম কেজিতে কমেছে ১৫ টাকা। ব্যাবসায়ীরা জানান আমদানি বন্ধ থাকলেও দেশীয় আলু বাজারে উঠতে শুরু করায় সরবরাহ বেড়ে দাম কমতে শুরু করেছে। সাথে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি অর্ধেকে নামলেও দেশীয় মুড়ি কাটা পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করায় কেজিতে দাম কমেছে ৫ টাকা।

হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, রোমানা ও ক্যারেট জাতের আলু মান ও আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। আর পুরনো কার্ডিনাল জাতের আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এদিকে আমদানিকৃত ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে  ৬০ টাকায়। দেশীয় কৃষকের উৎপাদিত মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে।

দাম কিছুটা কমায় স্বস্তি প্রকাশ করেছে ক্রেতা সাধারণ। ক্রেতা ফজলুল হক জানান, রান্নায় সব থেকে বেশী প্রয়োজন আলু আর পেঁয়াজের। পণ্য দুটির দাম যে ভাবে বাড়তে শুরু করেছিল। তাতে যে পরিমাণ টাকা নিয়ে বাজারে আসা হয় তার অর্ধেক খরচ হতো  আলু আর পেঁয়াজ কিনতে। তাই সব সময় চাহিদা মফিক কেনার সামর্থ হতো না। আজ বাজারে এসে শুনি পণ্য দুটির দাম কমেছে। দাম কমায় অনেক ভালো লাগছে।

হিলি বাজারের সবজি বিক্রেতা সোহেল রানা জানান, বর্তমানে দেশীয় আলু আর পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করেছে। এতে সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়ে পাইকারী ও খুচরা পর্যায়ে দাম কমতে শুরু করেছে। আগামীতে দাম আরো কমবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

জুলাই-বিপ্লবের পরে এখন আত্মশুদ্ধির সময় এসেছে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব

হিলিতে দাম কমেছে আলু পেঁয়াজের

Update Time : ০৩:১৭:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

আমদানি বন্ধ থাকলেও দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে সপ্তাহ ব্যাবধানে আলুর দাম কেজিতে কমেছে ১৫ টাকা। ব্যাবসায়ীরা জানান আমদানি বন্ধ থাকলেও দেশীয় আলু বাজারে উঠতে শুরু করায় সরবরাহ বেড়ে দাম কমতে শুরু করেছে। সাথে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি অর্ধেকে নামলেও দেশীয় মুড়ি কাটা পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করায় কেজিতে দাম কমেছে ৫ টাকা।

হিলি বাজার ঘুরে দেখা যায়, রোমানা ও ক্যারেট জাতের আলু মান ও আকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। আর পুরনো কার্ডিনাল জাতের আলু বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। এদিকে আমদানিকৃত ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে  ৬০ টাকায়। দেশীয় কৃষকের উৎপাদিত মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে।

দাম কিছুটা কমায় স্বস্তি প্রকাশ করেছে ক্রেতা সাধারণ। ক্রেতা ফজলুল হক জানান, রান্নায় সব থেকে বেশী প্রয়োজন আলু আর পেঁয়াজের। পণ্য দুটির দাম যে ভাবে বাড়তে শুরু করেছিল। তাতে যে পরিমাণ টাকা নিয়ে বাজারে আসা হয় তার অর্ধেক খরচ হতো  আলু আর পেঁয়াজ কিনতে। তাই সব সময় চাহিদা মফিক কেনার সামর্থ হতো না। আজ বাজারে এসে শুনি পণ্য দুটির দাম কমেছে। দাম কমায় অনেক ভালো লাগছে।

হিলি বাজারের সবজি বিক্রেতা সোহেল রানা জানান, বর্তমানে দেশীয় আলু আর পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করেছে। এতে সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়ে পাইকারী ও খুচরা পর্যায়ে দাম কমতে শুরু করেছে। আগামীতে দাম আরো কমবে।