Dhaka ০৬:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নন্দীগ্রামে প্রবাসীর স্ত্রী খুন

বগুড়ার নন্দীগ্রামে রওশন আরা (৫৫) নামে এক প্রবাসীর স্ত্রী খুন হয়েছে। জানা গেছে, শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আনুমানিক ১০টার দিকে নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের রুস্তমপুর গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আলেফ আলীর স্ত্রী রওশন আরা শয়ন ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে।

এরপর শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে এক প্রতিবেশী তার বাসায় গিয়ে দেখে রওশন আরার মরদেহ রক্তাক্ত জখম অবস্থায় ঘরের বারান্দায় পড়ে আছে। ঘটনাটি স্থানীয় লোকজনকে জানায়। পরে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহ দেখতে পেয়ে ঘটনাটি নন্দীগ্রাম থানা পুলিশকে জানায়।

তারপর কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই হায়দার আলী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।

নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, আমি নিজেও ঘটনাস্থলে গিয়েছি। কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। ময়না তদন্ত রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত হত্যা কিনা তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

নন্দীগ্রামে প্রবাসীর স্ত্রী খুন

Update Time : ১০:০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৫

বগুড়ার নন্দীগ্রামে রওশন আরা (৫৫) নামে এক প্রবাসীর স্ত্রী খুন হয়েছে। জানা গেছে, শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আনুমানিক ১০টার দিকে নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের রুস্তমপুর গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আলেফ আলীর স্ত্রী রওশন আরা শয়ন ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে।

এরপর শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে এক প্রতিবেশী তার বাসায় গিয়ে দেখে রওশন আরার মরদেহ রক্তাক্ত জখম অবস্থায় ঘরের বারান্দায় পড়ে আছে। ঘটনাটি স্থানীয় লোকজনকে জানায়। পরে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহ দেখতে পেয়ে ঘটনাটি নন্দীগ্রাম থানা পুলিশকে জানায়।

তারপর কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই হায়দার আলী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।

নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ তারিকুল ইসলাম বলেন, আমি নিজেও ঘটনাস্থলে গিয়েছি। কুমিড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। ময়না তদন্ত রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত হত্যা কিনা তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।