Dhaka ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নন্দীগ্রামে জায়গা নিয়ে বিরোধের সংবাদ সম্মেলনে সাবেক এমপির বিরুদ্ধে মিথ্যাচার

বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের কদমকুড়ি গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে হেলাল উদ্দিন তার ১২ শতক জায়গার মালিকানা নিয়ে বিরোধের কারণে গত ২২ জানুয়ারি বগুড়া প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। ওই সংবাদ সম্মেলনে সে তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রতিপক্ষরা তার জায়গার ঘর ভেঙেছে, গাছপালা কেটেছে ও আগুন দিয়েছে। এতে তার আনুমানিক ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করে।

সেই সাথে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকারসহ কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মীর নামে দোষারোপ করা হয়।

এবিষয়ে জানতে চাইলে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করা হেলাল উদ্দিন ও তার দুই বোন বলেন, সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার হামলা ও আগুন লাগানোর সময় ছিলো না কিন্তু আমারা শুনেছি তাদের কথাতেই এই ঘটনা ঘটেছে। এজন্য সংবাদ সম্মেলনে তাদের নাম বলেছি।

বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন বলেন, কদমকুড়ির মানুষ আমার প্রতিবেশী। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে আমি কদমকুড়ি গিয়েছিলাম। ওই গ্রামের লোকজন ও হেলাল উদ্দিনের বোনদের সাথে আমার কথা হয়েছে। তারা সত্য কথা বলেছে। এঘটনায় আমি ও বিএনপির কেউ জড়িত নাই একথা তারা বলেছে। আসলে আমার ও বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিএনপির সাবেক দুই-একজন সুবিধাবাদী নেতা এই কাজগুলো করাচ্ছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ক্রেতাদের জন্য পরিবেশবান্ধব বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ নিয়ে এলো অনার বাংলাদেশ

নন্দীগ্রামে জায়গা নিয়ে বিরোধের সংবাদ সম্মেলনে সাবেক এমপির বিরুদ্ধে মিথ্যাচার

Update Time : ০৭:২০:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫

বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের কদমকুড়ি গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে হেলাল উদ্দিন তার ১২ শতক জায়গার মালিকানা নিয়ে বিরোধের কারণে গত ২২ জানুয়ারি বগুড়া প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। ওই সংবাদ সম্মেলনে সে তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রতিপক্ষরা তার জায়গার ঘর ভেঙেছে, গাছপালা কেটেছে ও আগুন দিয়েছে। এতে তার আনুমানিক ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে উল্লেখ করে।

সেই সাথে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকারসহ কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মীর নামে দোষারোপ করা হয়।

এবিষয়ে জানতে চাইলে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করা হেলাল উদ্দিন ও তার দুই বোন বলেন, সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন সরকার হামলা ও আগুন লাগানোর সময় ছিলো না কিন্তু আমারা শুনেছি তাদের কথাতেই এই ঘটনা ঘটেছে। এজন্য সংবাদ সম্মেলনে তাদের নাম বলেছি।

বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন বলেন, কদমকুড়ির মানুষ আমার প্রতিবেশী। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে আমি কদমকুড়ি গিয়েছিলাম। ওই গ্রামের লোকজন ও হেলাল উদ্দিনের বোনদের সাথে আমার কথা হয়েছে। তারা সত্য কথা বলেছে। এঘটনায় আমি ও বিএনপির কেউ জড়িত নাই একথা তারা বলেছে। আসলে আমার ও বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিএনপির সাবেক দুই-একজন সুবিধাবাদী নেতা এই কাজগুলো করাচ্ছে।