Dhaka ০৩:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ময়লা ফেলা বন্ধ পৌরসভার,স্বস্তি

 বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত জায়গায় অবশেষে বন্ধ হচ্ছে কালিয়াকৈর পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলা। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবীর প্রেক্ষিতে ময়লার ভাগাড় অপসারণের জন্য তিনটি স্থান নির্ধারণ করেছেন পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ। এতে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ দুষণমুক্ত ও দুর্গন্ধমুক্ত হয়ে স্বস্তিতে বসবাস করবে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ।

এলাকাবাসী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও পৌরসভা সূত্রে জানাগেছে, গত ২০০১ সালে কালিয়াকৈর উপজেলার শ্রীফলতলী, মৌচাক ও আটাবহ ইউনিয়নের কিছু অংশ নিয়ে কালিয়াকৈর পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান নির্ধারিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে ২০১০সালে এ পৌরসভার জানেরচালা, মাকিষবাথান, বক্তারপুরসহ কয়েকটি এলাকার কয়েকশত একর জমির উপর কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক গঠিত হয়। ২০১৬সালে এ হাইটেক পার্কের ভিতরে প্রায় ৫০একর জমি উপর বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনের লক্ষ্যে আইন প্রণয়ন কওে তৎকালিন সরকার।

২০১৯সালের মার্চ থেকে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ভবন নির্মাণ হয়নি। এটা দেশের প্রথম ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় হলেও ভাড়া ভবনে চলছে এর প্রশাসনিক আর শিক্ষাকার্যক্রম। গত ১৬জানুয়ারী বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এসব কারণ ছাড়াও এ পৌরসভাটি শিল্পাঞ্চল হওয়ায় এখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের বসবাস। পৌরসভা গঠনের পর প্রশাসক ও মেয়র হিসেবে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালন করেছেন মজিবুর রহমান। তিনি তার মেধা, শ্রম ও দক্ষতা দিয়ে ব্যাপক উন্নয়নের মাধ্যমে এটা প্রথম শ্রেনীর পৌরসভায় রূপান্তর হয়।

পৌরসভার জায়গা না থাকায় বার বার চেষ্টা করেও ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান নির্ধারণ করতে পারেননি মেয়র মজিবুর রহমান। ফলে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার ময়লা-আবজনা ফেলা হতো। সবচেয়ে বেশি ময়লা-আবর্জনা ফেলা হতো বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত পরিত্যক্ত খালি জায়গায়। কিন্তু এর এক পাশে বিশ্ববিদ্যালের প্রশাসনিক অপর পাশে একাডেমিকের ভাড়া ভবনের মাঝখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত জায়গায় ময়লা- আবর্জনা ফেলায় পরিবেশ দুষণ হচ্ছিল। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়াও দুর্গন্ধে অতিষ্ট হয়ে উঠতেন হাইটেক সিটি, কালিয়াকৈর থানা, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা- কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। দুর্গন্ধে অতিষ্ট হয়ে বিভিন্ন সময় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান অপসারণের দাবী জানিয়ে আসছিলেন।

কিন্তু নির্ধারিত কোনো জায়গা না পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল আকৃতির সাইনবোর্ড থাকলেও পৌরসভা অনেকটা বাধ্য হয়েই সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে আসছিল। এতে চরম ভাবে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার মানুষ। গত কয়েকদিন ধরে বিশ^বিদ্যালয় এলাকায় ময়লা আবর্জনা ফেলা বন্ধের দাবী জানিয়ে আসছিল শিক্ষার্থীরা। এক পর্যায় তারা ময়লা আবর্জনা নেওয়ার প্রবেশ মুখে খুঁটি পুতে বাঁশ দিয়ে আড়াআড়ি বেড়া দেন।

সেখানে ঝুঁলানো ব্যানারে লেখা রয়েছে, এখানে ময়লা ফেলা নিষেধ আদেশক্রমে বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের এমন দাবীর প্রেক্ষিতে অবশেষে গত সোমবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধ করে দিয়েছেন পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ। এর জন্য সাহেবাবাদ, খাড়াজোড়া, পল্লীবিদ্যুৎ পলানপাড়া এলাকায় পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার তিনটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই নির্ধারিত তিনটি স্থানে পৌরসভার ময়লা- আবর্জনা ফেলা হলে দুষণমুক্ত ও দুর্গন্ধমুক্ত হবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ। এতে স্বস্তিতে বসবাস করবে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।

ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাকিব বসুনিয়া, আবদুল্লাহ রাফি, ফয়সাল, তামিম, ইউনুছ রোকসানা আক্তার, মাস্তারা জাহানসহ আরো অনেকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ময়লা আবর্জনা ফেলায় পরিবেশ দুষণ ও দুর্গন্ধে আমরা অতিষ্ট হয়ে উঠেছি। তাই ময়লা ফেলা বন্ধের জন্য বিভিন্ন সময় দাবী জানালেও কোনো প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এজন্য গত সোমবার আমরা প্রবেশ মুখের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছি। এরপর ওইদিন সন্ধ্যায় ময়লা ফেলা বন্ধের দাবীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী হলের সামনে থেকে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসের সামনে বিভিন্ন শ্লোগানে মিছিল করি।

এব্যাপারে কালিয়াকৈর পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ জানান, ওই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা না ফেলার জন্য শিক্ষার্থীরা দাবী করেছিল। তার প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার জমাকৃত যে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হতো, তা বন্ধ করা হয়েছে। সব ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য অন্যত্র তিনটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ওই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার পরিবেশ দুষণ হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ময়লা ফেলা বন্ধ পৌরসভার,স্বস্তি

Update Time : ০৪:০২:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

 বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত জায়গায় অবশেষে বন্ধ হচ্ছে কালিয়াকৈর পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলা। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবীর প্রেক্ষিতে ময়লার ভাগাড় অপসারণের জন্য তিনটি স্থান নির্ধারণ করেছেন পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ। এতে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ দুষণমুক্ত ও দুর্গন্ধমুক্ত হয়ে স্বস্তিতে বসবাস করবে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ।

এলাকাবাসী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও পৌরসভা সূত্রে জানাগেছে, গত ২০০১ সালে কালিয়াকৈর উপজেলার শ্রীফলতলী, মৌচাক ও আটাবহ ইউনিয়নের কিছু অংশ নিয়ে কালিয়াকৈর পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান নির্ধারিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে ২০১০সালে এ পৌরসভার জানেরচালা, মাকিষবাথান, বক্তারপুরসহ কয়েকটি এলাকার কয়েকশত একর জমির উপর কালিয়াকৈর হাইটেক পার্ক গঠিত হয়। ২০১৬সালে এ হাইটেক পার্কের ভিতরে প্রায় ৫০একর জমি উপর বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনের লক্ষ্যে আইন প্রণয়ন কওে তৎকালিন সরকার।

২০১৯সালের মার্চ থেকে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ভবন নির্মাণ হয়নি। এটা দেশের প্রথম ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় হলেও ভাড়া ভবনে চলছে এর প্রশাসনিক আর শিক্ষাকার্যক্রম। গত ১৬জানুয়ারী বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এসব কারণ ছাড়াও এ পৌরসভাটি শিল্পাঞ্চল হওয়ায় এখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের বসবাস। পৌরসভা গঠনের পর প্রশাসক ও মেয়র হিসেবে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালন করেছেন মজিবুর রহমান। তিনি তার মেধা, শ্রম ও দক্ষতা দিয়ে ব্যাপক উন্নয়নের মাধ্যমে এটা প্রথম শ্রেনীর পৌরসভায় রূপান্তর হয়।

পৌরসভার জায়গা না থাকায় বার বার চেষ্টা করেও ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান নির্ধারণ করতে পারেননি মেয়র মজিবুর রহমান। ফলে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার ময়লা-আবজনা ফেলা হতো। সবচেয়ে বেশি ময়লা-আবর্জনা ফেলা হতো বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত পরিত্যক্ত খালি জায়গায়। কিন্তু এর এক পাশে বিশ্ববিদ্যালের প্রশাসনিক অপর পাশে একাডেমিকের ভাড়া ভবনের মাঝখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত জায়গায় ময়লা- আবর্জনা ফেলায় পরিবেশ দুষণ হচ্ছিল। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়াও দুর্গন্ধে অতিষ্ট হয়ে উঠতেন হাইটেক সিটি, কালিয়াকৈর থানা, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা- কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ। দুর্গন্ধে অতিষ্ট হয়ে বিভিন্ন সময় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান অপসারণের দাবী জানিয়ে আসছিলেন।

কিন্তু নির্ধারিত কোনো জায়গা না পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল আকৃতির সাইনবোর্ড থাকলেও পৌরসভা অনেকটা বাধ্য হয়েই সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে আসছিল। এতে চরম ভাবে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার মানুষ। গত কয়েকদিন ধরে বিশ^বিদ্যালয় এলাকায় ময়লা আবর্জনা ফেলা বন্ধের দাবী জানিয়ে আসছিল শিক্ষার্থীরা। এক পর্যায় তারা ময়লা আবর্জনা নেওয়ার প্রবেশ মুখে খুঁটি পুতে বাঁশ দিয়ে আড়াআড়ি বেড়া দেন।

সেখানে ঝুঁলানো ব্যানারে লেখা রয়েছে, এখানে ময়লা ফেলা নিষেধ আদেশক্রমে বাংলাদেশ ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের এমন দাবীর প্রেক্ষিতে অবশেষে গত সোমবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধ করে দিয়েছেন পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ। এর জন্য সাহেবাবাদ, খাড়াজোড়া, পল্লীবিদ্যুৎ পলানপাড়া এলাকায় পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার তিনটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই নির্ধারিত তিনটি স্থানে পৌরসভার ময়লা- আবর্জনা ফেলা হলে দুষণমুক্ত ও দুর্গন্ধমুক্ত হবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ। এতে স্বস্তিতে বসবাস করবে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।

ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাকিব বসুনিয়া, আবদুল্লাহ রাফি, ফয়সাল, তামিম, ইউনুছ রোকসানা আক্তার, মাস্তারা জাহানসহ আরো অনেকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ময়লা আবর্জনা ফেলায় পরিবেশ দুষণ ও দুর্গন্ধে আমরা অতিষ্ট হয়ে উঠেছি। তাই ময়লা ফেলা বন্ধের জন্য বিভিন্ন সময় দাবী জানালেও কোনো প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এজন্য গত সোমবার আমরা প্রবেশ মুখের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছি। এরপর ওইদিন সন্ধ্যায় ময়লা ফেলা বন্ধের দাবীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী হলের সামনে থেকে উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসের সামনে বিভিন্ন শ্লোগানে মিছিল করি।

এব্যাপারে কালিয়াকৈর পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ জানান, ওই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা না ফেলার জন্য শিক্ষার্থীরা দাবী করেছিল। তার প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার জমাকৃত যে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হতো, তা বন্ধ করা হয়েছে। সব ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য অন্যত্র তিনটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ওই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার পরিবেশ দুষণ হওয়ার সম্ভাবনা নাই।