Dhaka ০৫:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুন্দরগঞ্জে ১৬ বছরপর আওয়ামীনেতার অবৈধ্য দখলীয় জমি দখলমুক্তঃ,হুমকি অব্যাহত

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় দীঘ্য১৬ বছরপরে আওয়ামী নেতার অ-বৈধ্যপ্রভাবে থাকা ধোপাডাঙ্গা নতুন বাজারস্ত ৮শতাংশ জমি যার দাগনং ৮২৪ ডিপি খং ২৯৪ এর৪.৫শতক জমি আওয়ামী লীগের উপজেলা সহ-সভাপতি ও ধোপাডাঙ্গার সাবেক চেয়ারম্যান আলম চৌধুরী সুজার অবৈধ্য প্রভাবখাটিয়ে শরিকানা জমিতে স্হাপনা নির্মানকরে দখলভোগ করে। ওই জমির প্রকৃত অংশিদারগণ গতকাল তাদের নামীওবৈধ কাগজপত্র নিয়ে অবৈধ দখলমুক্ত করেন।এদিকে স্হাপনাসহ জমিটি প্রকৃত মালিকগন উদ্ধারকরায় আওয়ামীলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি অব্যাহত রেখেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য যে,বিগত ১৯৬৪ সালে তালেব আলী,ও তার সহদর ছোট ভাই মমতাজ(মোন্তাজ)আলীর নামে ১৯২৬ দলিল মুলে জমিটি কবলা খরিদ করেন।পরবর্তিতে জমিটি মাঠরেকর্ড ৯ শতক রেকড হয়।পরবর্তিতে মমতাজ আলী ৯৬৮/০২, ৬৩৯১/০৩ দলিল মুলে সোয়া দুই শতক,এবং২০২৩ সালে তার নাতি সোহাগ ও মুরাদের নামে আড়াই শতাংশ জমি দানপত্র দলিল সম্পাদন করে তার অংশ শেষ করে,বড় ভাই তালেব আলীর অংশে চৌধুরী সুজা সেই সময় আওয়ামী লীগের এমপি মন্জ্ঞুরুল ইসলাম লিটনের একানত কাছের হওয়ার প্রভাবে বহুতল বিল্ডিংয়ের ভিত্তি দিয়ে একতলা ঘর নির্মান করে ভোগদখলে  রাখেন।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জুনের মধ্যে নির্বাচনের অঙ্গিকার নিয়ে ভোলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন

সুন্দরগঞ্জে ১৬ বছরপর আওয়ামীনেতার অবৈধ্য দখলীয় জমি দখলমুক্তঃ,হুমকি অব্যাহত

Update Time : ০৯:৫৮:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় দীঘ্য১৬ বছরপরে আওয়ামী নেতার অ-বৈধ্যপ্রভাবে থাকা ধোপাডাঙ্গা নতুন বাজারস্ত ৮শতাংশ জমি যার দাগনং ৮২৪ ডিপি খং ২৯৪ এর৪.৫শতক জমি আওয়ামী লীগের উপজেলা সহ-সভাপতি ও ধোপাডাঙ্গার সাবেক চেয়ারম্যান আলম চৌধুরী সুজার অবৈধ্য প্রভাবখাটিয়ে শরিকানা জমিতে স্হাপনা নির্মানকরে দখলভোগ করে। ওই জমির প্রকৃত অংশিদারগণ গতকাল তাদের নামীওবৈধ কাগজপত্র নিয়ে অবৈধ দখলমুক্ত করেন।এদিকে স্হাপনাসহ জমিটি প্রকৃত মালিকগন উদ্ধারকরায় আওয়ামীলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি অব্যাহত রেখেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য যে,বিগত ১৯৬৪ সালে তালেব আলী,ও তার সহদর ছোট ভাই মমতাজ(মোন্তাজ)আলীর নামে ১৯২৬ দলিল মুলে জমিটি কবলা খরিদ করেন।পরবর্তিতে জমিটি মাঠরেকর্ড ৯ শতক রেকড হয়।পরবর্তিতে মমতাজ আলী ৯৬৮/০২, ৬৩৯১/০৩ দলিল মুলে সোয়া দুই শতক,এবং২০২৩ সালে তার নাতি সোহাগ ও মুরাদের নামে আড়াই শতাংশ জমি দানপত্র দলিল সম্পাদন করে তার অংশ শেষ করে,বড় ভাই তালেব আলীর অংশে চৌধুরী সুজা সেই সময় আওয়ামী লীগের এমপি মন্জ্ঞুরুল ইসলাম লিটনের একানত কাছের হওয়ার প্রভাবে বহুতল বিল্ডিংয়ের ভিত্তি দিয়ে একতলা ঘর নির্মান করে ভোগদখলে  রাখেন।