Dhaka ১১:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুন্দরগঞ্জে শিক্ষকের কাণ্ড: ৩বছর হতে স্বামীর সাথে ঢাকায় থেকেও নিয়মিত বেতন উত্তোলন

নতুন বছরে এপযন্ত একদিনও দেখিনাই,,,আর ফারজানা আক্তার লাবনী নামে কোন স্যার/মেডামকেও চিনি না,, আমাদের ইংরেজি পড়ান শহিদুল স্যার,,,,কথাগুলো বললেন সুন্দরগঞ্জ উপজেলার আমগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসার আলীম ক্লাশের ছাত্র মোঃ।
প্রকাশ থাকে যে,সুন্দরগঞ্জের আমগঞ্জ সিনিয়ার ফাজিল মাদ্রাসার ইংরেজী বিষয়ের প্রভাষক ফারজানা আক্তার লাবনী নামে কোন স্যার/মেডাম আছে এটা আপনার কাছ থেকে ১ম শুনলাম।একই মাদ্রার সিনিয়র শিক্ষক মোঃমকবুল হোসেন,,ও,,আবু বক্কর সিদ্দিকের সাথে,,তারা পৃথক,পৃথক ভাবে জানান যে,ফারজানা আক্তার লাবনী নামে আলীমের একজন ইংরেজির শিক্ষক আছে শুনেছি,,গতবছর মে  মাসে একদিন এসেছিলেন,,প্রিন্সিপাল হুজুরের রুমে ঘন্টা  খানেক থেকে হাজিরা খাতা স্বাক্ষর করে ওই যে চলে গেছেন,সেদিন থেকে আর দেখিনি।এ ছাড়াও কথা হয় এলাকার অনেকের সাথে তারা এ নামের কোন শিক্ষককে চিনেন না।এ ব্যাপারে জানার জন্য প্রিন্সিপাল আ-ন-ম-মোজাম্মেল হকের মোবাইল ফোনে বহুবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।মাদ্রাসার সভাপতির ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজির হোসেনের  সাথে। তিনি জানান,যে,,ফারজানা আক্তার লাবনী(ইনডেক্স নং( Moo51633) নামের কোন শিক্ষককে আমি ছুটি দেইনি,,আর কোনতথ্য জানিনা।তবে হ্যাঁ যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে আইনগত ব্যবস্হা নেয়া হবে।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

সুন্দরগঞ্জে শিক্ষকের কাণ্ড: ৩বছর হতে স্বামীর সাথে ঢাকায় থেকেও নিয়মিত বেতন উত্তোলন

Update Time : ০৭:৪২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নতুন বছরে এপযন্ত একদিনও দেখিনাই,,,আর ফারজানা আক্তার লাবনী নামে কোন স্যার/মেডামকেও চিনি না,, আমাদের ইংরেজি পড়ান শহিদুল স্যার,,,,কথাগুলো বললেন সুন্দরগঞ্জ উপজেলার আমগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসার আলীম ক্লাশের ছাত্র মোঃ।
প্রকাশ থাকে যে,সুন্দরগঞ্জের আমগঞ্জ সিনিয়ার ফাজিল মাদ্রাসার ইংরেজী বিষয়ের প্রভাষক ফারজানা আক্তার লাবনী নামে কোন স্যার/মেডাম আছে এটা আপনার কাছ থেকে ১ম শুনলাম।একই মাদ্রার সিনিয়র শিক্ষক মোঃমকবুল হোসেন,,ও,,আবু বক্কর সিদ্দিকের সাথে,,তারা পৃথক,পৃথক ভাবে জানান যে,ফারজানা আক্তার লাবনী নামে আলীমের একজন ইংরেজির শিক্ষক আছে শুনেছি,,গতবছর মে  মাসে একদিন এসেছিলেন,,প্রিন্সিপাল হুজুরের রুমে ঘন্টা  খানেক থেকে হাজিরা খাতা স্বাক্ষর করে ওই যে চলে গেছেন,সেদিন থেকে আর দেখিনি।এ ছাড়াও কথা হয় এলাকার অনেকের সাথে তারা এ নামের কোন শিক্ষককে চিনেন না।এ ব্যাপারে জানার জন্য প্রিন্সিপাল আ-ন-ম-মোজাম্মেল হকের মোবাইল ফোনে বহুবার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।মাদ্রাসার সভাপতির ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নাজির হোসেনের  সাথে। তিনি জানান,যে,,ফারজানা আক্তার লাবনী(ইনডেক্স নং( Moo51633) নামের কোন শিক্ষককে আমি ছুটি দেইনি,,আর কোনতথ্য জানিনা।তবে হ্যাঁ যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে আইনগত ব্যবস্হা নেয়া হবে।