রৌমারী উপজেলার ধর্মীয় মূলবোধ উন্নয়নে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প (৮ম পর্যায়) পাসসহ বকেয়া বেতন এবং ঈদবোনাসের দাবিতে মানববন্ধণ করেছে ভুক্তভোগী শিক্ষকরা। মাউশি শিক্ষক কল্যাণ পরিষদ, বাংলাদেশ মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মানববন্ধনে উপজেলার সকল শিক্ষকরা অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধনের অনুলিপিতে উল্লেখ্য করা হয়েছে ১৯৯৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত দীর্ঘ ৩৩টি বছর পর্যন্ত নিষ্ঠা ও সত্যতার সাথে তৃণমূল পর্যায় ইসলামি বুনিয়াদি শিক্ষা প্রকপ্রাথমিক ও বয়স্ক শিক্ষা শতভাগ নিশ্চিত করে আসছেন। ইুতমধ্যে সকলের প্রশংসা ও জনমনে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সর্ববৃৎ গরুত্বপূর্ণ ও জননন্দিত মসজিদ, ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম  প্রকল্পে নিয়জিত মসজিদের ইমামগণ, শিক্ষিত বেকার যুব  সমাজ  এবং মহিলা শিক্ষিকা আন্তরিক ও নিষ্ঠার পাটদান করে আসছে। ৭৩,৭৬৮টি কেন্দ্রে প্রায় প্রতিবছর ২৪,১৪,২০০ (চব্বিশ লক্ষ চৌদ্দ হাজার দুইশত) জন এপ্রকল্পের মাধ্যমে প্রকপ্রাথমিক শিক্ষার কোর্স সর্ম্পূণকারী শির্ক্ষাথীদের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতভাক ভর্তি স্বাক্ষরতা হার বৃদ্ধি,ছহিহ শূদ্ধভাবে পবিত্র কোরআন শিক্ষা পাঠ ,বাল্যবিবাহ, মাদক, সস্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ সরকার গৃহিত প্রতিটি কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সামাজিক সমস্যাবলী নিরসনে সচেতনতা  বৃদ্ধি ক্ষেত্রে গ্ররুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছি।

উক্ত প্রকল্পের সুবিধাভোগী সমাজের অবহেলিত, দরিদ্র ও নিরক্ষর জনগোষ্ঠী এবং কর্মরত মসজিদের ইমান, শিক্ষক, শিক্ষিকাদের মানসিক দিক বিবেচনা করে সুধী ও গণশিক্ষা (৮ম পর্যায়) প্রকল্পটি স্থায়ী করন ও বকেয়া বেতনবোনাসসহ সকল সুবিধার জন্য মানববন্ধনে বাদী জানিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অনুলিপি দেন।

আয়োজনে ধর্মীয় শিক্ষক রৌমারী কুড়িগ্রাম মানববন্ধনটি উপজেলা গেইট সংলগ্ন মহাসড়কে অনুষ্ঠিত হয় ২৪-০৩-২৫ ইং রোবিবার সকাল দশটার দিকে। এসময় বক্তব্য রাখেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি নরুল আমিন, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম,মোতালেব হোসেনসহ আরও অনেকেই।