Dhaka ০৪:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৫ আগষ্টের পর নির্মাণাধীন মার্কেট উচ্ছেদের নোটিশ, রেল কর্মকর্তা ও সাংবাদিককে হুমকি

oppo_2

সৈয়দপুর রেলওয়ের জমিতে নকসাবহির্ভুত,বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মানের হিড়িক পড়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগষ্টের পর থেকে মানা হয়নি নিয়মনীতিমালা। দখলদাররা ইচ্ছাধীন ভবন নির্মাণ করে চলেছেন বলে অভিযোগ অনেকের। একারনে গত ২২ মার্চ শহরের ১ নং রেল ঘুমটি এলাকায় বিক্রমপুর ফল ভান্ডার নামের এক বহুতল মার্কেট নির্মান অব্যাহত থাকায় রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম উচ্ছেদের নোটিশ দিয়ে লাল চিহ্ন দেওয়ায় ওই মার্কেট নির্মান কারী কোন কথা না বললেও মদদদাতা কাজি সাইদুল ইসলাম নোটিশ প্রদানকারী রেলকর্মকর্তা ও উপস্থিত সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করে।

দেখা গেছে, রেলওয়ের জমি দখলদাররা শহরের, ১ নং রেল ঘুমটির ফল আড়ত এলাকা সহ আবাসিক এলাকায় বেপরোয়া ভাবে গড়ে তুলছেন একের পর এক বহুতল ভবন। শহরের ১ নং রেল ঘুমটি এলাকায় রেলওয়ের জমিতে অবৈধভাবে মার্কেট নির্মানকারী, ফল ব্যবসায়ি শাহ আলম বলেন,পৌরসভার অনুমতি নিয়েই মার্কেট নির্মান করছি এবং সেটি দেখাশোনা দায়িত্ব নিয়েছেন সৈয়দপুর ওলামা দলের আহবায়ক পরিচয় দানকারি কাজি সাইদুল ইসলাম নামের এক নেতা।

স্থানীয়রা জানান, ফল ব্যবসায়ী শাহ আলম রেলওয়ের জমিতে অবৈধ ভাবে মার্কেট নির্মানের বিরুদ্ধে সৈয়দপুর রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম মামলা দেয়ার পরেও তার মার্কেট নির্মান কাজ অব্যাহত রয়েছে। তারা আরো বলেন। ৫ আগষ্টের পর রেলওয়ের জমিতে নকসা ছাড়া শহরের বিভিন্ন এলাকায় বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মান হচ্ছেই।

রেলওয়ে বা পৌরসভা থেকে মার্কেট নির্মাণের নকসা অনুমোদন নিয়েছেন কি-না জানতে চাইলে ফল ব্যবসায়ি শাহ আলম বলেন, ৫ আগষ্টের পর পৌরসভার অনুমতি নিয়ে সৈয়দপুর শহরে একাধিক মার্কেট ও বহুতল ভবন নির্মাণ হয়েছে। যেহেতু রেলওয়ের সাথে পৌরসভার জমি নিয়ে মামলা চলমান সেহেতু রেলওয়ের কাছে মার্কেট নির্মানে অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন মনে করি নাই। অন্যান্যরা যেভাবে বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মান করছেন সেভাবে আমিও নির্মাণ করছি। মাস খানিক আগে উচ্ছেদের নোটিশ না করে ৩ তলার সিড়ি ঘর নির্মাণের সময় হঠাৎ উচ্ছেদের নোটিশ দিয়ে লাল চিহ্ন দেওয়াটা আইনের বরখেলাপ বলে দাবি করেন তিনি।

রেল বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম বলেন, সৈয়দপুর পৌরসভার সাথে ২৫.৭৫ একর ভুসম্পত্তি নিয়ে রেলবিভাগের মামলা চলমান। সেক্ষেত্রে রেলওয়ের জমিতে বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমতি বা নকসা অনুমোদন দেয়া অসম্ভব। যারা অবৈধ ভাবে ভবন,মার্কেট বা বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন তারা আদালত অবমাননা করেছেন। তিনি আরো বলেন, ফল আড়ত এলাকায় নকসা অনুমোদন ছাড়াই বহুতল মার্কেট নির্মান চলাকালীন এ্যাষ্টেট বিভাগের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা তদন্তে এসেছিলেন কিন্তু তাঁকে অশ্লীল ভাষায় লাঞ্চিত করেন ওলামা দলের আহবায়ক পরিচয় দানকারি কাজি সাইদুল ইসলাম। এরই প্রেক্ষিতে ২২ মার্চ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই মার্কেটটি উচ্ছেদের জন্য লাল চিহ্ন দেয়া হয়। ওই সময় স্থানীয় সাংবাদিকদের রিপোর্ট কাভারেজ দেয়ার জন্য সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানালে মার্কেট নির্মানকারী রেলকর্তৃপক্ষে ও মার্কেট নির্মানের মদদকারী কাজি সাইদুল ইসলাম সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। আমরা তাদের বিরুদ্ধে পুনরায় মামলা দিয়েছি । সময় হলে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এবিষয়ে পার্বতীপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী তহিদুল ইসলাম বলেন, রেলওয়ের ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে ও জনগনের জানমালের নিরাপত্তায় উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সৈয়দপুর শহরের ১ নং রেল ঘুমটি সংলগ্ন রেললাইনের পুর্ব ও পশ্চিম পার্শ্বে রেললাইন থেকে ৩০ ফুট দুরে বেরিয়ার দেয়া হচ্ছিল কিন্তু ওলামাদলের আহবায়ক পরিচয় দানকারি কাজি সাইদুল ইসলাম সরকারি কাজে বাঁধা দেয় এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। তিনি বলে বিএনপির কর্নধার দেশ রত্ন তারেক রহমান বলেছেন দখল বাজী, চাঁদা বাজি ও মদদদাতার কোন প্রকার ছাড় নেই। তাছাড়া সরকারি কাজে বাধা প্রদানকারীদের দলে স্থান হবে না কিন্তু কাজি সাইদুল ইসলাম তারেক রহমান সারের নির্দেশ অমান্য করে রেলওয়ের জমি দখল কারিদের সহযোগিতা ও সরকারি কাজে বাঁধা দিয়েছেন। তার বিষয়ে স্থানীয় বিএনপির সভাপতি/ সম্পাদক সহ অঙ্গ সংগঠনের সকলকে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানান তিনি।

সৈয়দপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী মুরসালিন রহমান জানান, ২৫.৭৫ একর ভুসম্পত্তি নিয়ে পৌরসভার সাথে মামলা চলমান থাকলেও রেলওয়ের জমিতে গড়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ্যাকশানে যাওয়া সম্ভব হয় নি জনবল সংকট ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ না থাকায় কিন্তু শহরের ১ নং রেল ঘুমটি এলাকায় রেলওয়ের জমিতে অবৈধ ভাবে বহুতল মার্কেট নির্মান দেখতে এলে এস্টেট বিভাগ কর্মকর্তাকে লাঞ্চিত করা হয়েছে। আর একারনেই ফলের ওই মার্কেটটি উচ্ছেদে লাল চিহ্ন দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সৈয়দপুর শহর উন্নয়ণ হোক সেটা আমরাও চাই কিন্তু সেটা হতে হবে বৈধভাবে।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ জানান, বিক্রমপুর ফল ভান্ডারটি রেলের জমিতে একদিকে অবৈধভাবে বহুতল মার্কেট নির্মাণেন কাজ অব্যাহত রয়েছে অন্যদিকে নোটিশ করতে গিয়ে রেলওয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা সহ সাংবাদিককে হুমকি মেনে নেয়া যায়না। আজ বা কাল ওই মার্কেটটি গুড়িয়ে দেওয়া হবেই। একই সাথে মার্কেট নিমার্ণকারী ও ওলামাদলের আহ্বায়ক পরিচয় দানকারী ব্যাক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সাংবাদিককে জানান তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

ফুলবাড়ীতে মুক্তিযোদ্ধাদের নামে লীজকৃত কানাহার পুকুর নিয়ে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মত বিনিময় সভা

৫ আগষ্টের পর নির্মাণাধীন মার্কেট উচ্ছেদের নোটিশ, রেল কর্মকর্তা ও সাংবাদিককে হুমকি

Update Time : ০৪:১১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫

সৈয়দপুর রেলওয়ের জমিতে নকসাবহির্ভুত,বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মানের হিড়িক পড়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগষ্টের পর থেকে মানা হয়নি নিয়মনীতিমালা। দখলদাররা ইচ্ছাধীন ভবন নির্মাণ করে চলেছেন বলে অভিযোগ অনেকের। একারনে গত ২২ মার্চ শহরের ১ নং রেল ঘুমটি এলাকায় বিক্রমপুর ফল ভান্ডার নামের এক বহুতল মার্কেট নির্মান অব্যাহত থাকায় রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম উচ্ছেদের নোটিশ দিয়ে লাল চিহ্ন দেওয়ায় ওই মার্কেট নির্মান কারী কোন কথা না বললেও মদদদাতা কাজি সাইদুল ইসলাম নোটিশ প্রদানকারী রেলকর্মকর্তা ও উপস্থিত সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি প্রদান করে।

দেখা গেছে, রেলওয়ের জমি দখলদাররা শহরের, ১ নং রেল ঘুমটির ফল আড়ত এলাকা সহ আবাসিক এলাকায় বেপরোয়া ভাবে গড়ে তুলছেন একের পর এক বহুতল ভবন। শহরের ১ নং রেল ঘুমটি এলাকায় রেলওয়ের জমিতে অবৈধভাবে মার্কেট নির্মানকারী, ফল ব্যবসায়ি শাহ আলম বলেন,পৌরসভার অনুমতি নিয়েই মার্কেট নির্মান করছি এবং সেটি দেখাশোনা দায়িত্ব নিয়েছেন সৈয়দপুর ওলামা দলের আহবায়ক পরিচয় দানকারি কাজি সাইদুল ইসলাম নামের এক নেতা।

স্থানীয়রা জানান, ফল ব্যবসায়ী শাহ আলম রেলওয়ের জমিতে অবৈধ ভাবে মার্কেট নির্মানের বিরুদ্ধে সৈয়দপুর রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম মামলা দেয়ার পরেও তার মার্কেট নির্মান কাজ অব্যাহত রয়েছে। তারা আরো বলেন। ৫ আগষ্টের পর রেলওয়ের জমিতে নকসা ছাড়া শহরের বিভিন্ন এলাকায় বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মান হচ্ছেই।

রেলওয়ে বা পৌরসভা থেকে মার্কেট নির্মাণের নকসা অনুমোদন নিয়েছেন কি-না জানতে চাইলে ফল ব্যবসায়ি শাহ আলম বলেন, ৫ আগষ্টের পর পৌরসভার অনুমতি নিয়ে সৈয়দপুর শহরে একাধিক মার্কেট ও বহুতল ভবন নির্মাণ হয়েছে। যেহেতু রেলওয়ের সাথে পৌরসভার জমি নিয়ে মামলা চলমান সেহেতু রেলওয়ের কাছে মার্কেট নির্মানে অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন মনে করি নাই। অন্যান্যরা যেভাবে বহুতল ভবন ও মার্কেট নির্মান করছেন সেভাবে আমিও নির্মাণ করছি। মাস খানিক আগে উচ্ছেদের নোটিশ না করে ৩ তলার সিড়ি ঘর নির্মাণের সময় হঠাৎ উচ্ছেদের নোটিশ দিয়ে লাল চিহ্ন দেওয়াটা আইনের বরখেলাপ বলে দাবি করেন তিনি।

রেল বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী সরিফুল ইসলাম বলেন, সৈয়দপুর পৌরসভার সাথে ২৫.৭৫ একর ভুসম্পত্তি নিয়ে রেলবিভাগের মামলা চলমান। সেক্ষেত্রে রেলওয়ের জমিতে বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমতি বা নকসা অনুমোদন দেয়া অসম্ভব। যারা অবৈধ ভাবে ভবন,মার্কেট বা বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন তারা আদালত অবমাননা করেছেন। তিনি আরো বলেন, ফল আড়ত এলাকায় নকসা অনুমোদন ছাড়াই বহুতল মার্কেট নির্মান চলাকালীন এ্যাষ্টেট বিভাগের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা তদন্তে এসেছিলেন কিন্তু তাঁকে অশ্লীল ভাষায় লাঞ্চিত করেন ওলামা দলের আহবায়ক পরিচয় দানকারি কাজি সাইদুল ইসলাম। এরই প্রেক্ষিতে ২২ মার্চ উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ওই মার্কেটটি উচ্ছেদের জন্য লাল চিহ্ন দেয়া হয়। ওই সময় স্থানীয় সাংবাদিকদের রিপোর্ট কাভারেজ দেয়ার জন্য সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানালে মার্কেট নির্মানকারী রেলকর্তৃপক্ষে ও মার্কেট নির্মানের মদদকারী কাজি সাইদুল ইসলাম সাংবাদিকদের দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। আমরা তাদের বিরুদ্ধে পুনরায় মামলা দিয়েছি । সময় হলে অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এবিষয়ে পার্বতীপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী তহিদুল ইসলাম বলেন, রেলওয়ের ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে ও জনগনের জানমালের নিরাপত্তায় উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সৈয়দপুর শহরের ১ নং রেল ঘুমটি সংলগ্ন রেললাইনের পুর্ব ও পশ্চিম পার্শ্বে রেললাইন থেকে ৩০ ফুট দুরে বেরিয়ার দেয়া হচ্ছিল কিন্তু ওলামাদলের আহবায়ক পরিচয় দানকারি কাজি সাইদুল ইসলাম সরকারি কাজে বাঁধা দেয় এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। তিনি বলে বিএনপির কর্নধার দেশ রত্ন তারেক রহমান বলেছেন দখল বাজী, চাঁদা বাজি ও মদদদাতার কোন প্রকার ছাড় নেই। তাছাড়া সরকারি কাজে বাধা প্রদানকারীদের দলে স্থান হবে না কিন্তু কাজি সাইদুল ইসলাম তারেক রহমান সারের নির্দেশ অমান্য করে রেলওয়ের জমি দখল কারিদের সহযোগিতা ও সরকারি কাজে বাঁধা দিয়েছেন। তার বিষয়ে স্থানীয় বিএনপির সভাপতি/ সম্পাদক সহ অঙ্গ সংগঠনের সকলকে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানান তিনি।

সৈয়দপুর রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী মুরসালিন রহমান জানান, ২৫.৭৫ একর ভুসম্পত্তি নিয়ে পৌরসভার সাথে মামলা চলমান থাকলেও রেলওয়ের জমিতে গড়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ্যাকশানে যাওয়া সম্ভব হয় নি জনবল সংকট ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ না থাকায় কিন্তু শহরের ১ নং রেল ঘুমটি এলাকায় রেলওয়ের জমিতে অবৈধ ভাবে বহুতল মার্কেট নির্মান দেখতে এলে এস্টেট বিভাগ কর্মকর্তাকে লাঞ্চিত করা হয়েছে। আর একারনেই ফলের ওই মার্কেটটি উচ্ছেদে লাল চিহ্ন দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সৈয়দপুর শহর উন্নয়ণ হোক সেটা আমরাও চাই কিন্তু সেটা হতে হবে বৈধভাবে।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ জানান, বিক্রমপুর ফল ভান্ডারটি রেলের জমিতে একদিকে অবৈধভাবে বহুতল মার্কেট নির্মাণেন কাজ অব্যাহত রয়েছে অন্যদিকে নোটিশ করতে গিয়ে রেলওয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা সহ সাংবাদিককে হুমকি মেনে নেয়া যায়না। আজ বা কাল ওই মার্কেটটি গুড়িয়ে দেওয়া হবেই। একই সাথে মার্কেট নিমার্ণকারী ও ওলামাদলের আহ্বায়ক পরিচয় দানকারী ব্যাক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সাংবাদিককে জানান তিনি।