Dhaka ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নৌরুটে ডাকাতি প্রতিরোধে ড্রোন ক্যামেরায় নজরদারি 

কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নৌরুটে ডাকাতি প্রতিরোধে বিশেষ নজরদারি জোরদার করেছে জেলা পুলিশ। রবিবার ও বুধবার নৌপথে যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান গুলোতে পুলিশ নজরদারি করছে।
আজ রোববার ১৪ এপ্রিল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চিলমারি উপজেলার জোড়গাছ হাটে ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি করা হয়। এখন থেকে সপ্তাহে দুইদিন ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে বলে জেলা পুলিশ সূত্র নিশ্চিত করেছে।
কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী ঐতিহ্যবাহী জোরগাছ বাজার ও এর আশেপাশের ঝুঁকিপূর্ণ নৌরুটে পুলিশের বিশেষ নজরদারি জোরদার করতে এ ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে এলাকার জনমনে স্বস্তি ফিরে আসবে।অষ্টমীর চর ইউনিয়নের বাসিন্দা আশরাফুল ইসলাম জানান, এ ধরনের নজরদারি নিয়মিত থাকলে এই নৌ রুট নিরাপদ হয়ে উঠবে।
কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান জানান, ব্রহ্মপুত্র নদে চিলমারী-রৌমারী রুটে হাট ফেরত জনগণ যেন নৌ ডাকাতির কবলে না পড়ে, পুলিশের নজরদারি দৃঢ় করার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি এ ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি পেলে জনগণ যেন আরো নির্বিঘ্নে এই নৌ রুটে চলাচল করতে পারে সে লক্ষ্যে অতিরিক্ত সতর্ক ব্যবস্থা হিসেবে ড্রোন এর ব্যবহার করা হচ্ছে।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

খুলনার মিজানুর রহমান মিজান মামলায় জামিন পাওয়ার পরও জেল থেকে বের হতে পারলেন না

কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নৌরুটে ডাকাতি প্রতিরোধে ড্রোন ক্যামেরায় নজরদারি 

Update Time : ১০:০০:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫
কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র নৌরুটে ডাকাতি প্রতিরোধে বিশেষ নজরদারি জোরদার করেছে জেলা পুলিশ। রবিবার ও বুধবার নৌপথে যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান গুলোতে পুলিশ নজরদারি করছে।
আজ রোববার ১৪ এপ্রিল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চিলমারি উপজেলার জোড়গাছ হাটে ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি করা হয়। এখন থেকে সপ্তাহে দুইদিন ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে বলে জেলা পুলিশ সূত্র নিশ্চিত করেছে।
কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী ঐতিহ্যবাহী জোরগাছ বাজার ও এর আশেপাশের ঝুঁকিপূর্ণ নৌরুটে পুলিশের বিশেষ নজরদারি জোরদার করতে এ ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে এলাকার জনমনে স্বস্তি ফিরে আসবে।অষ্টমীর চর ইউনিয়নের বাসিন্দা আশরাফুল ইসলাম জানান, এ ধরনের নজরদারি নিয়মিত থাকলে এই নৌ রুট নিরাপদ হয়ে উঠবে।
কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান জানান, ব্রহ্মপুত্র নদে চিলমারী-রৌমারী রুটে হাট ফেরত জনগণ যেন নৌ ডাকাতির কবলে না পড়ে, পুলিশের নজরদারি দৃঢ় করার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি এ ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি পেলে জনগণ যেন আরো নির্বিঘ্নে এই নৌ রুটে চলাচল করতে পারে সে লক্ষ্যে অতিরিক্ত সতর্ক ব্যবস্থা হিসেবে ড্রোন এর ব্যবহার করা হচ্ছে।