Dhaka ১০:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামে নালায় পড়া শিশুর মরদেহ ১৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয়েছে চট্টগ্রামে রিকশা উল্টে নালায় পড়ে নিখোঁজ ছয় মাস বয়সী শিশুর মরদেহ। শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০টায় দুর্ঘটনার স্থান থেকে ৮ থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে একটি জায়গা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী, আনসার ও পুলিশ সদস্যদের টানা অভিযানের পর সকালে চাকতাই খালে ভেসে থাকা অবস্থায় শিশুটির মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে সেটি উদ্ধার করে তার নিজ বাড়িতে আনা হয়।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে শিশুটি তার মা ও দাদির সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশায় করে বেড়াতে যাচ্ছিল। বৃষ্টিতে সড়ক তলিয়ে থাকায় রিকশাটি উল্টে হিজলা খালে পড়ে যায়। রিকশাচালককে স্থানীয়রা উদ্ধার করলেও মা ও দাদী পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পাইপে আটকে পড়েন। পরে ব্রিজের স্ল্যাব খুলে তাদের উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী, আনসার, পুলিশ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কর্মীরা টানা উদ্ধার কাজ চালিয়ে যায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

খুলনা জিলা স্কুলের অডিটোরিয়ামে দুই দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলার সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়

চট্টগ্রামে নালায় পড়া শিশুর মরদেহ ১৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

Update Time : ১২:৫৫:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

১৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয়েছে চট্টগ্রামে রিকশা উল্টে নালায় পড়ে নিখোঁজ ছয় মাস বয়সী শিশুর মরদেহ। শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০টায় দুর্ঘটনার স্থান থেকে ৮ থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে একটি জায়গা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী, আনসার ও পুলিশ সদস্যদের টানা অভিযানের পর সকালে চাকতাই খালে ভেসে থাকা অবস্থায় শিশুটির মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে সেটি উদ্ধার করে তার নিজ বাড়িতে আনা হয়।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে শিশুটি তার মা ও দাদির সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশায় করে বেড়াতে যাচ্ছিল। বৃষ্টিতে সড়ক তলিয়ে থাকায় রিকশাটি উল্টে হিজলা খালে পড়ে যায়। রিকশাচালককে স্থানীয়রা উদ্ধার করলেও মা ও দাদী পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে একপর্যায়ে ব্রিজের নিচে পাইপে আটকে পড়েন। পরে ব্রিজের স্ল্যাব খুলে তাদের উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে ফায়ার সার্ভিস, নৌবাহিনী, আনসার, পুলিশ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কর্মীরা টানা উদ্ধার কাজ চালিয়ে যায়।