Dhaka ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নন্দীগ্রামে চাঁদাবাজির অভিযোগে সিএনজি চালকদের মহাসড়ক অবরোধ

বগুড়ার নন্দীগ্রামে কুন্দারহাট হাইওয়ে থানা পুলিশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের নন্দীগ্রাম উপজেলার কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার সামেন সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালকরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এসময় তারা পুলিশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরণের স্লোগান দিতে থাকে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে সিএনজি চালকরা তাদের সিএনজি চালিত অটোরিক্সা দিয়ে মহাসড়কে ব্যারিকেড দেয়। প্রায় এক ঘন্টা ব্যাপী তারা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে রাস্তার উভয় পাশে যানজট সৃষ্টি হয়। পরে নন্দীগ্রাম থানা পুলিশ ও কুন্দারহাট হাইওয়ে থানা পুলিশ চালকদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে। এরপর সবাই মহাসড়ক থেকে চলে যায়।

সিএনজি চালক নিলয় অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে পুলিশ। আমি চাঁদা দিতে না পারায় আমার গাড়ীতে মামলা দেয়। টাকা না দিলে বিভিন্ন ধারায় মামলা দেয় তারা। এজন্যই মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে। আরেক সিএনজি চালক মাসুদ রানা বলেন, আমার সিএনজি আটকানোর পর ২০০ টাকা নিয়ে তারপর সিএনজি যেতে দিয়েছে।

চাঁদাবাজির অভিযোগ অস্বীকার করে কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনোয়ারুজ্জামান বলেন, চাঁদাবাজির কোন ঘটনা ঘটেনি। একটি সিএনজিকে মামলা দেওয়া হয়েছে। যে কারণে তারা ইষান্বিত হয়ে সিএনজি দিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে। পরে সিএনজি চালকদের সাথে কথা বললে তারা দ্রæত মহাসড়ক থেকে চলে যায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

গোপালগঞ্জে কারফিউ চলবে

নন্দীগ্রামে চাঁদাবাজির অভিযোগে সিএনজি চালকদের মহাসড়ক অবরোধ

জন দেখেছেন : ০৮:২৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫

বগুড়ার নন্দীগ্রামে কুন্দারহাট হাইওয়ে থানা পুলিশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের নন্দীগ্রাম উপজেলার কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার সামেন সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালকরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে। এসময় তারা পুলিশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরণের স্লোগান দিতে থাকে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে সিএনজি চালকরা তাদের সিএনজি চালিত অটোরিক্সা দিয়ে মহাসড়কে ব্যারিকেড দেয়। প্রায় এক ঘন্টা ব্যাপী তারা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে রাস্তার উভয় পাশে যানজট সৃষ্টি হয়। পরে নন্দীগ্রাম থানা পুলিশ ও কুন্দারহাট হাইওয়ে থানা পুলিশ চালকদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করে। এরপর সবাই মহাসড়ক থেকে চলে যায়।

সিএনজি চালক নিলয় অভিযোগ করে বলেন, আমার কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে পুলিশ। আমি চাঁদা দিতে না পারায় আমার গাড়ীতে মামলা দেয়। টাকা না দিলে বিভিন্ন ধারায় মামলা দেয় তারা। এজন্যই মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে। আরেক সিএনজি চালক মাসুদ রানা বলেন, আমার সিএনজি আটকানোর পর ২০০ টাকা নিয়ে তারপর সিএনজি যেতে দিয়েছে।

চাঁদাবাজির অভিযোগ অস্বীকার করে কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনোয়ারুজ্জামান বলেন, চাঁদাবাজির কোন ঘটনা ঘটেনি। একটি সিএনজিকে মামলা দেওয়া হয়েছে। যে কারণে তারা ইষান্বিত হয়ে সিএনজি দিয়ে মহাসড়ক অবরোধ করে। পরে সিএনজি চালকদের সাথে কথা বললে তারা দ্রæত মহাসড়ক থেকে চলে যায়।