নীলফামারীর সৈয়দপুরে গরমেও মিলছে শীত মৌসুমের ফুলকপি ও বাঁধাকপি। তবে দাম চড়া। প্রতিকেজি কপি বিক্রি হচ্ছে ১০০টাকা থেকে ১২০ টাকা দরে। এরপরেও ক্রেতারা কিনছেন। এতে করে লাভবান হচ্ছে কৃষক ও খুচরা ব্যাবসায়ীরা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় , সৈয়দপুর উপজেলার বোতলাগাড়ি ইউনিয়নে এসব সবজি আবাদ করা হয়েছে। এ ইউনিয়নের কৃষকরা শাক-সবজি আবাদ করে সকলের নজরে এসেছে। বিশেষ করে আগাম জাতের শাক-সবজি আবাদ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন তাঁরা ।ওই ইউনিয়নের সোনাখুলি গ্রামের কপি চাষী আজগার আলী বলেন, আগাম সবজি না করলে দাম পাওয়া যায়না। তাই এবার শীতের সবজি ফুলকপি ও বাঁধাকপি গরমে আবাদ করেছি। একারনে দামও ভালোই পাওয়া যাচ্ছে।
সৈয়দপুর আধুনিক সবজি বাজার, কারখানা গেট বাজার, ক্যান্ট বাজার, বিসমিল্লাহ সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রচুর শীতের সবজি উঠেছে এসব বাজারে। দেদারছে বিক্রি হচ্ছে ফুলকপি ও বাঁধাকপি। যা বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। ফুলকপি কেজিতে দুটি ও বাঁধাকপি কেজিতে একটি উঠছে। একারনে শখের বসে কিনছেন সকলে।
সৈয়দপুর আধুনিক সবজি বাজার, কারখানা গেট বাজার, ক্যান্ট বাজার, বিসমিল্লাহ সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রচুর শীতের সবজি উঠেছে এসব বাজারে। দেদারছে বিক্রি হচ্ছে ফুলকপি ও বাঁধাকপি। যা বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। ফুলকপি কেজিতে দুটি ও বাঁধাকপি কেজিতে একটি উঠছে। একারনে শখের বসে কিনছেন সকলে।
সবজি বাজারের দোকানিরা বলেন, গত কয়েকদিন ধরে এসব সবজি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। যদিও এসব শীতের সবজি। গরমে এসব মিলছে বলে দাম বেশি। এরপরেও কিনছেন ক্রেতারা। একই বাজারে সবজি কিনতে আসা গৃহিণী শিউলি বেগম জানান, দুই মাস আগেও কপি কিনেছি খুব সস্তায়। ১০ টাকায় চার/পাঁচটি কপি পাওয়া যেত। হঠাৎ আজকে বাজার করতে এসে কপি পেয়ে গেলাম। স্বাদ বদলাতে এককেজি ফুলকপি কিনেছি।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভূষণ বলেন, এখন যে কপিগুলো বাজারে পাওয়া যাচ্ছে তা আগাম জাতের। কৃষিতে ব্যাপক গবেষনা হচ্ছে। আগামিতে সারা বছরই কপির চাষাবাদ হবে। মুলত এসব কপি হচ্ছে সামার ভ্যারাইটি। অর্থাৎ গ্রীষ্মকালীন বৈচিত্রের। সৈয়দপরে উপজেলার বোতলাগাড়ি ইউনিয়নের কৃষকরা এসব কপি চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। সেখান থেকে ঢাকার বাজারেও এসব কপি ট্রাকে পাঠানো হচ্ছে। তিনি বলেন, কৃষকদের চাষাবাদে কৃষি বিভাগ পরামর্শ দিয়ে আসছে। মাঠ পর্যায়ে কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কাজ করছেন। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা।