Dhaka ০৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষন ও হত্যা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখের মৃত্যুদন্ড অপর তিন আসামী খালাস 

মাগুরার আছিয়াকে ধর্ষণ ও  খুনের মামলার রায়ে  প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড বাকি তিন আসামিকে খালাস প্রদান করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম  জাহিদ হাসান।
অভিযোগ গঠন বা বিচার শুরুর ২১ দিনের মাথায় আলোচিত এই মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ হলো। ঘটনার মাত্র দুই মাস ১১ দিনের মাথায় এই মামলার রায় হয়েছে। রায়ে মামলার আসামী রাতুল শেখ, সজিব শেখ ও হিটু শেখের স্ত্রী জাহেদা বেগম  মামলা থেকে খালাস দেয়া হয়েছে।
এদিকে, ঘটনার প্রাথমিক বর্ণনায় আছিয়ার বোন এবং প্রতিবেশী বলেছিলেন, এই ঘটনায় আছিয়ার দুলাভাই এবং বোনের শাশুড়ি অর্থাৎ হিটু শেখের স্ত্রী জড়িত। ধর্ষণের জন্য গভির রাতে ঘরের ছিটকিনি খুলে আছিয়াকে বাইরে বের করে নিতে সহায়তা করে তার দুলাভাই। সে ধর্ষণের সহায়ক। আর আছিয়ার বোনের শাশুড়ি, ঘটনা জানার পর মিথ্যা প্রচারণার জন্য প্রতিবেশীদের সাথে মিথ্যাচার করেন। ডাক্তারের কাছে বাচ্চাটাকে নিতে দেরি করান। কিন্তু বিচারের রায়ে হিটু পরিবারের বাকি সকলে খালাস পেয়েছে। হিটু শেখের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী এক্ষেত্রে গুরুত্ব হিসাবে কাজ করেছে।
আসামী পক্ষের আইনজীবীরা বলেছেন, ধর্ষকের সহযোগীদের সাজা নিশ্চিতের জন্য উচ্চতর আদালতে আপিল করা প্রয়োজন।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষন ও হত্যা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখের মৃত্যুদন্ড অপর তিন আসামী খালাস 

Update Time : ১২:০৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
মাগুরার আছিয়াকে ধর্ষণ ও  খুনের মামলার রায়ে  প্রধান অভিযুক্ত হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড বাকি তিন আসামিকে খালাস প্রদান করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম  জাহিদ হাসান।
অভিযোগ গঠন বা বিচার শুরুর ২১ দিনের মাথায় আলোচিত এই মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ হলো। ঘটনার মাত্র দুই মাস ১১ দিনের মাথায় এই মামলার রায় হয়েছে। রায়ে মামলার আসামী রাতুল শেখ, সজিব শেখ ও হিটু শেখের স্ত্রী জাহেদা বেগম  মামলা থেকে খালাস দেয়া হয়েছে।
এদিকে, ঘটনার প্রাথমিক বর্ণনায় আছিয়ার বোন এবং প্রতিবেশী বলেছিলেন, এই ঘটনায় আছিয়ার দুলাভাই এবং বোনের শাশুড়ি অর্থাৎ হিটু শেখের স্ত্রী জড়িত। ধর্ষণের জন্য গভির রাতে ঘরের ছিটকিনি খুলে আছিয়াকে বাইরে বের করে নিতে সহায়তা করে তার দুলাভাই। সে ধর্ষণের সহায়ক। আর আছিয়ার বোনের শাশুড়ি, ঘটনা জানার পর মিথ্যা প্রচারণার জন্য প্রতিবেশীদের সাথে মিথ্যাচার করেন। ডাক্তারের কাছে বাচ্চাটাকে নিতে দেরি করান। কিন্তু বিচারের রায়ে হিটু পরিবারের বাকি সকলে খালাস পেয়েছে। হিটু শেখের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী এক্ষেত্রে গুরুত্ব হিসাবে কাজ করেছে।
আসামী পক্ষের আইনজীবীরা বলেছেন, ধর্ষকের সহযোগীদের সাজা নিশ্চিতের জন্য উচ্চতর আদালতে আপিল করা প্রয়োজন।