Dhaka ১১:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনার রূপসা ব্রিজের সংলগ্ন নামাজের স্থানের পাশ থেকে খেলনার দোকান সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান

খুলনা মহানগরীর খানজাহান আলী রূপসা ব্রিজের সিঁড়ির সংলগ্ন মোঃ আসাদুলের কসমেটিকের দোকান দীর্ঘদিন ধরে চালিয়ে আসছো। পাশে রয়েছে পাঞ্জেগানা জামে মসজিদ উক্ত দোকানটির কারণে পাঞ্জেগানা মসজিদে নামাজ আদায় ব্যাহত হচ্ছেন। গত রমজানের ঈদের সময় ব্রিজ চত্বরে কতিপয় অসহায় সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাবারের দোকান নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন।

সেই সুবাদে শিশুদের খেলনা বিক্রয়কারী আসাদুল ব্রিজ চত্বরের বিভিন্ন ধরনের খাবার দোকানের কাছ থেকে প্রতি নিহত মোটা অংকের টাকা কালেকশন করতেন। টাকা পয়সা আদায় নিয়ে ব্রিজ চত্বরে একটি গোলযোগের সৃষ্টি হয়। গোলযোগের পরে লবনচরা ফাঁড়ির পুলিশের উদ্যেগে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যায়। চাঁদা তোলা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর লবনচরা ফাঁড়ির প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খাবারের দোকান গুলো ব্রীজ চত্বরের বাইরে বসার জন্য সুন্দর ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আসাদুল কে নিয়ে আতঙ্কিত বিরাজ করছেন সকল ব্যবসায়ীরা তাদের দোকানপাট সরিয়ে নিয়ার পড়ে এখনো পর্যন্ত আসাদুলের খেলনার দোকান ব্রিজের সিঁড়ির পাশে এবং মসজিদ সংলগ্ন পুতুলের মত দাঁড়িয়ে রয়েছেন। খেলনা ব্যবসায়ী আসাদুলের খুঁটির জোর কোথায় তার খেলনার দোকানটি এখনো পর্যন্ত সিঁড়ির কাছে রয়েছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

খুলনার রূপসায় “৮ বছরের শিশুকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করার অভিযোগে রজব গ্রেফতার

খুলনার রূপসা ব্রিজের সংলগ্ন নামাজের স্থানের পাশ থেকে খেলনার দোকান সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান

Update Time : ০৪:২৭:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

খুলনা মহানগরীর খানজাহান আলী রূপসা ব্রিজের সিঁড়ির সংলগ্ন মোঃ আসাদুলের কসমেটিকের দোকান দীর্ঘদিন ধরে চালিয়ে আসছো। পাশে রয়েছে পাঞ্জেগানা জামে মসজিদ উক্ত দোকানটির কারণে পাঞ্জেগানা মসজিদে নামাজ আদায় ব্যাহত হচ্ছেন। গত রমজানের ঈদের সময় ব্রিজ চত্বরে কতিপয় অসহায় সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাবারের দোকান নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন।

সেই সুবাদে শিশুদের খেলনা বিক্রয়কারী আসাদুল ব্রিজ চত্বরের বিভিন্ন ধরনের খাবার দোকানের কাছ থেকে প্রতি নিহত মোটা অংকের টাকা কালেকশন করতেন। টাকা পয়সা আদায় নিয়ে ব্রিজ চত্বরে একটি গোলযোগের সৃষ্টি হয়। গোলযোগের পরে লবনচরা ফাঁড়ির পুলিশের উদ্যেগে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যায়। চাঁদা তোলা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর লবনচরা ফাঁড়ির প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খাবারের দোকান গুলো ব্রীজ চত্বরের বাইরে বসার জন্য সুন্দর ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আসাদুল কে নিয়ে আতঙ্কিত বিরাজ করছেন সকল ব্যবসায়ীরা তাদের দোকানপাট সরিয়ে নিয়ার পড়ে এখনো পর্যন্ত আসাদুলের খেলনার দোকান ব্রিজের সিঁড়ির পাশে এবং মসজিদ সংলগ্ন পুতুলের মত দাঁড়িয়ে রয়েছেন। খেলনা ব্যবসায়ী আসাদুলের খুঁটির জোর কোথায় তার খেলনার দোকানটি এখনো পর্যন্ত সিঁড়ির কাছে রয়েছেন।