Dhaka ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রধান শিক্ষক কে বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি পরিবর্তন ও জমির লীজ বন্ধের অভিযোগ 

রাজশাহীর তানোর উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়ন ইউপির চাঁদপুর দ্বিতীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হেনা কামরুজ্জামান কে নানা অনিয়ম দূর্নীতির কারনে সাময়িক বরখাস্ত ও তদন্ত কমিটির প্রধানকে বাতিল এবং স্কুলের জমি লীজ বন্ধের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার চাঁদপুর গ্রামের জমি দাতার স্বজন এরাজ আলী বাদি হয়ে প্রধান শিক্ষক হেনা ও তদন্ত কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা: ওয়াজেদ আলী কে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহীর নিকট  অভিযোগ টি দায়ের করেন। কারন এর আগে জমি লীজ নিয়োগ বানিজ্যসহ প্রায় আট কোটি ৫০ হাজার টাকার অনিয়ম দূর্নীতির দায়ে প্রধান শিক্ষক হেনার বিরুদ্ধে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের দিকে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন। সেই অভিযোগের তদন্ত কার্যক্রম শেষ না করে প্রধান শিক্ষক ও এডহক কমিটির সভাপতির যোগসাজশে আগামী ২৭ মে প্রায় ২৭ একর জমিসহ পুকুর লীজ দিবে মর্মে টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে করে তদন্ত নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রহস্য। ফলে সরেজমিনে স্কুলে ও এলাকাবাসী এবং জমি দাতাদের নিয়ে তদন্তের দাবি তুলেছেন অভিযোগ কারীসহ স্থানীয়রা।

অভিযোগে উল্লেখ, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়। কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা। তদন্ত কমিটির প্রধান গত ১৭/০৫/২০২৫ ইং তারিখে স্কুল প্রাঙ্গণে তদন্ত অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য নোটিশ দেয়। কিন্তু রহস্য জনক কারনে নির্ধারিত দিনে তদন্ত না করে গত ১৫/০৫/২০২৫ ইং তারিখে দরখাস্ত কারীকে পুনরায় নোটিশ করেন। তবে নোটিশে কোন দিন তারিখ না থাকার কারনে গ্রহন করেনি। তদন্ত কমিটির প্রধান  স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগসাজশ করে প্রাণী সম্পদ দপ্তরে তদন্তের জন্য আগামী ২৬ মে দিন ধার্য করে। দরখাস্ত কারী স্কুলে তদন্তের জন্য মৌখিক ভাবে তদন্ত কমিটির প্রধান কে তদন্ত করতে বললেও তিনি কোন কর্নপাত না করে দপ্তরেই কাজ করবেন যা ১৯০৮ সনের দেওয়ানী আইনের বিধান মোতাবেক ২৬ আদেশের ৯ বিধি  মোতাবেক হিসাব নিকাশ পরিক্ষা এবং সরেজমিনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তদন্ত অনুষ্ঠান করতে হবে। কিন্তু সেটা না করে প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগসাজশে ভুয়া তদন্ত করবেন বলে সংশয় প্রকাশ করেন অভিযোগ কারী। আবার অভিযোগের তদন্ত ছাড়াই লোপাটের উদ্দেশ্যে আগামী ২৭ মে জমি পুকুর লীজ দেয়ার জন্য বিভিন্ন জায়গায় নোটিশ দেয়া হয়েছে। সুতরাং প্রাণী সম্পদ দপ্তরে তদন্ত না করে স্কুলে তদন্তের জোরদাবি তুলেছেন জনসাধারণ।
অভিযোগ কারী এরাজ উদ্দিন জানান, বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময় ৪০ একর জমি লীজ ও নিয়োগ বাবদ ৮ কোটি ৫০ হাজার টাকার অনিয়ম দূর্নীতি করেছেন প্রধান শিক্ষক আবু হেনা কামরুজ্জামানসহ সংশ্লিষ্টরা। এঘটনায় জেলা প্রশাসক কে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা ওয়াজেদ আলী সরেজমিনে তদন্ত করবে মর্মে আমাকে নোটিশ দেয়। কিন্তু প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগসাজশ করে তার দপ্তরে বসে আগামী ২৬ মে তদন্ত করবেন। এমন কাল্পনিক তদন্ত মানা যায় না।
প্রথমে ঘটনাস্থলে যেতে চাইলো আবার দপ্তরে বসে তদন্ত করবে এটা সঠিক তদন্ত হবে না বলে মনে হচ্ছে। আবার তদন্ত শেষ না করতেই প্রধান শিক্ষক আগামী ২৭ মে জমি লীজ দিবেন। এটা কোন অরাজকতা।  ওই স্কুলের সভাপতি ছিলেন অবৈধ এমপি ফ্যাসিস্টের দোষর ফারুক চৌধুরী ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন। প্রধান শিক্ষক একজন সক্রিয় আ”লীগের কর্মী। সে বিগত ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের রাতে নিজ বাড়িতে বসে তার শয়ন কক্ষে ব্যালেট পেপার কেটে বাক্সে ভর্তি করেন এবং হেলমেট বাহিনী দ্বারা ভোট কেন্দ্র দখলসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। সে তার পিতার ওয়ারিশ সুত্রে মাত্র ২ বিঘা জমির মালিক ছিলেন। অথচ বিগত ১৫ বছরে আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন। গ্রামে কোটি টাকার বিলাশ বহুল ফ্লাট বাড়ি এবং ৩০ বিঘা জমি রয়েছে। কিন্তু তার আপন ভাই মাহাতাব আলী জীর্ণ শীর্ণ অবস্থায় জীবন যাপন করছে। এসব নিয়ে সরেজমিনে তদন্ত করলেই থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। একারনে বিভিন্ন নেতাদের মাধ্যমে নিজের পক্ষে তদন্ত রিপোর্ট নিতেই দপ্তরে তদন্ত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সুতরাং তদন্ত কমিটির প্রধান ইতিপূর্বেই তার গ্রহণ যোগ্যতা হারিয়েছে। তাই তাকে দিয়ে সঠিক তদন্ত সম্ভব না।
প্রধান শিক্ষক আবু হেনা কামরুজ্জামানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে জানতে চাওয়া হয়  তদন্ত শেষ হয়নি কিভাবে জমি লীজ দিবেন, তিনি জানান, তদন্ত ও অভিযোগের কারনে তো স্বাভাবিক কাজ বন্ধ রাখা যায় না। আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ করা হয়েছে সব ভিত্তিহীন। আপনার স্কুলে কমিটি নেই কিভাবে লীজ দিবেন জানতে চাইলে তিনি জানান, ইউপি বিএনপির সভাপতি কৈল হাট ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মজিবুর রহমান এডহক কমিটির সভাপতি। তিনি তো হত্যা মামলার আসামী সে কিভাবে সভাপতি হয় জানতে চাইলে কোন সদ উত্তর না না নানা তালবাহানা করেন।
বহিস্কৃত বিএনপি নেতা মজিবুর রহমানের কাছে জমি লীজসহ এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, আগামী ২৭ মে জমি লীজ দেয়া হবে। প্রধান শিক্ষকের দূর্নীতির বিরুদ্ধে জানতে চাইলে তিনি জানান, তদন্তের আগে এসব নিয়ে কিছু না বলায় ভালো।
তদন্ত কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা ওয়াজেদ আলীর ০১৩২৪২৮৯৪২২ মোবাইল নম্বরে একাধিক বার ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিয়াকত সালমান জানান, তদন্ত যে কোন জায়গায় করতে পারে। সঠিকভাবে তদন্ত না হলে নারাজি দেয়া যাবে।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

কুড়িগ্রামের রৌমারী দুর্ধর্ষ ডাকাতি, পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৩ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট

প্রধান শিক্ষক কে বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি পরিবর্তন ও জমির লীজ বন্ধের অভিযোগ 

Update Time : ০৮:০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫
রাজশাহীর তানোর উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়ন ইউপির চাঁদপুর দ্বিতীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হেনা কামরুজ্জামান কে নানা অনিয়ম দূর্নীতির কারনে সাময়িক বরখাস্ত ও তদন্ত কমিটির প্রধানকে বাতিল এবং স্কুলের জমি লীজ বন্ধের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার চাঁদপুর গ্রামের জমি দাতার স্বজন এরাজ আলী বাদি হয়ে প্রধান শিক্ষক হেনা ও তদন্ত কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা: ওয়াজেদ আলী কে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহীর নিকট  অভিযোগ টি দায়ের করেন। কারন এর আগে জমি লীজ নিয়োগ বানিজ্যসহ প্রায় আট কোটি ৫০ হাজার টাকার অনিয়ম দূর্নীতির দায়ে প্রধান শিক্ষক হেনার বিরুদ্ধে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের দিকে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছিলেন। সেই অভিযোগের তদন্ত কার্যক্রম শেষ না করে প্রধান শিক্ষক ও এডহক কমিটির সভাপতির যোগসাজশে আগামী ২৭ মে প্রায় ২৭ একর জমিসহ পুকুর লীজ দিবে মর্মে টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে করে তদন্ত নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রহস্য। ফলে সরেজমিনে স্কুলে ও এলাকাবাসী এবং জমি দাতাদের নিয়ে তদন্তের দাবি তুলেছেন অভিযোগ কারীসহ স্থানীয়রা।

অভিযোগে উল্লেখ, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়। কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা। তদন্ত কমিটির প্রধান গত ১৭/০৫/২০২৫ ইং তারিখে স্কুল প্রাঙ্গণে তদন্ত অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য নোটিশ দেয়। কিন্তু রহস্য জনক কারনে নির্ধারিত দিনে তদন্ত না করে গত ১৫/০৫/২০২৫ ইং তারিখে দরখাস্ত কারীকে পুনরায় নোটিশ করেন। তবে নোটিশে কোন দিন তারিখ না থাকার কারনে গ্রহন করেনি। তদন্ত কমিটির প্রধান  স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগসাজশ করে প্রাণী সম্পদ দপ্তরে তদন্তের জন্য আগামী ২৬ মে দিন ধার্য করে। দরখাস্ত কারী স্কুলে তদন্তের জন্য মৌখিক ভাবে তদন্ত কমিটির প্রধান কে তদন্ত করতে বললেও তিনি কোন কর্নপাত না করে দপ্তরেই কাজ করবেন যা ১৯০৮ সনের দেওয়ানী আইনের বিধান মোতাবেক ২৬ আদেশের ৯ বিধি  মোতাবেক হিসাব নিকাশ পরিক্ষা এবং সরেজমিনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তদন্ত অনুষ্ঠান করতে হবে। কিন্তু সেটা না করে প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগসাজশে ভুয়া তদন্ত করবেন বলে সংশয় প্রকাশ করেন অভিযোগ কারী। আবার অভিযোগের তদন্ত ছাড়াই লোপাটের উদ্দেশ্যে আগামী ২৭ মে জমি পুকুর লীজ দেয়ার জন্য বিভিন্ন জায়গায় নোটিশ দেয়া হয়েছে। সুতরাং প্রাণী সম্পদ দপ্তরে তদন্ত না করে স্কুলে তদন্তের জোরদাবি তুলেছেন জনসাধারণ।
অভিযোগ কারী এরাজ উদ্দিন জানান, বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময় ৪০ একর জমি লীজ ও নিয়োগ বাবদ ৮ কোটি ৫০ হাজার টাকার অনিয়ম দূর্নীতি করেছেন প্রধান শিক্ষক আবু হেনা কামরুজ্জামানসহ সংশ্লিষ্টরা। এঘটনায় জেলা প্রশাসক কে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা ওয়াজেদ আলী সরেজমিনে তদন্ত করবে মর্মে আমাকে নোটিশ দেয়। কিন্তু প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগসাজশ করে তার দপ্তরে বসে আগামী ২৬ মে তদন্ত করবেন। এমন কাল্পনিক তদন্ত মানা যায় না।
প্রথমে ঘটনাস্থলে যেতে চাইলো আবার দপ্তরে বসে তদন্ত করবে এটা সঠিক তদন্ত হবে না বলে মনে হচ্ছে। আবার তদন্ত শেষ না করতেই প্রধান শিক্ষক আগামী ২৭ মে জমি লীজ দিবেন। এটা কোন অরাজকতা।  ওই স্কুলের সভাপতি ছিলেন অবৈধ এমপি ফ্যাসিস্টের দোষর ফারুক চৌধুরী ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন। প্রধান শিক্ষক একজন সক্রিয় আ”লীগের কর্মী। সে বিগত ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের রাতে নিজ বাড়িতে বসে তার শয়ন কক্ষে ব্যালেট পেপার কেটে বাক্সে ভর্তি করেন এবং হেলমেট বাহিনী দ্বারা ভোট কেন্দ্র দখলসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। সে তার পিতার ওয়ারিশ সুত্রে মাত্র ২ বিঘা জমির মালিক ছিলেন। অথচ বিগত ১৫ বছরে আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন। গ্রামে কোটি টাকার বিলাশ বহুল ফ্লাট বাড়ি এবং ৩০ বিঘা জমি রয়েছে। কিন্তু তার আপন ভাই মাহাতাব আলী জীর্ণ শীর্ণ অবস্থায় জীবন যাপন করছে। এসব নিয়ে সরেজমিনে তদন্ত করলেই থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। একারনে বিভিন্ন নেতাদের মাধ্যমে নিজের পক্ষে তদন্ত রিপোর্ট নিতেই দপ্তরে তদন্ত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সুতরাং তদন্ত কমিটির প্রধান ইতিপূর্বেই তার গ্রহণ যোগ্যতা হারিয়েছে। তাই তাকে দিয়ে সঠিক তদন্ত সম্ভব না।
প্রধান শিক্ষক আবু হেনা কামরুজ্জামানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে জানতে চাওয়া হয়  তদন্ত শেষ হয়নি কিভাবে জমি লীজ দিবেন, তিনি জানান, তদন্ত ও অভিযোগের কারনে তো স্বাভাবিক কাজ বন্ধ রাখা যায় না। আমার বিরুদ্ধে যে সব অভিযোগ করা হয়েছে সব ভিত্তিহীন। আপনার স্কুলে কমিটি নেই কিভাবে লীজ দিবেন জানতে চাইলে তিনি জানান, ইউপি বিএনপির সভাপতি কৈল হাট ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মজিবুর রহমান এডহক কমিটির সভাপতি। তিনি তো হত্যা মামলার আসামী সে কিভাবে সভাপতি হয় জানতে চাইলে কোন সদ উত্তর না না নানা তালবাহানা করেন।
বহিস্কৃত বিএনপি নেতা মজিবুর রহমানের কাছে জমি লীজসহ এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, আগামী ২৭ মে জমি লীজ দেয়া হবে। প্রধান শিক্ষকের দূর্নীতির বিরুদ্ধে জানতে চাইলে তিনি জানান, তদন্তের আগে এসব নিয়ে কিছু না বলায় ভালো।
তদন্ত কমিটির প্রধান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা ওয়াজেদ আলীর ০১৩২৪২৮৯৪২২ মোবাইল নম্বরে একাধিক বার ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিয়াকত সালমান জানান, তদন্ত যে কোন জায়গায় করতে পারে। সঠিকভাবে তদন্ত না হলে নারাজি দেয়া যাবে।