Dhaka ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনার কয়রা উপজেলার উলা গ্রামে বড় ভাই ছোট ভাইকে বটি দিয়ে জবাই করে হত্যা করেন

খুলনার কয়রা উপজেলার উলা গ্রামের মোঃ সাহেব আলী গাজী (৪০) নামের এক ব্যাক্তিকে খুন করেছে তার আপন বড় ভাই মোঃ শহিদুল গাজী। কয়রা উলা গ্রামের মৃত দ্বারা গাজীর পুত্র।
আজ শুক্রবার ৩০ মে দুপুরে নিজ বসত বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত শহিদুলকে আটক করে।বিষয়টি নিশ্চত করেন কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইমদাদুল হক।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে. শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রীকে মারপিট করে দড়ি দিয়ে ঘরের আড়ার সাথে টাঙিয়ে দিয়েছিলেন। এ সময় স্ত্রীর আর্তচিৎকারে পার্শ্ববর্তী বাড়ি থেকে সাহেব আলী ছুটে গিয়ে ভাবিকে বাঁচাতে যায়। তখন শহিদুল হাতে থাকা শাবল দিয়ে সাহেব আলীকে বাড়ি মারলে সাহেব আলী মাটিতে লুটিয়ে পরে অজ্ঞান হয়ে যায়।

এরপর শহিদুল বটি দিয়ে তার আপন ছোট ভাই সাহেব আলীকে জবাই করে বড় ভাই এ সময় শহিদুলের স্ত্রীর চিৎকার করতে-করেত দৌঁড় দেয়। তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন জড়ো হলে শহিদুল বিল পাড়ি দিয়ে বারোপোতা গ্রামের মিস্ত্রি বাড়িতে গিয়ে মহিলাদের শাবলের মাধ্যমে ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক সন্তোষ মিস্তির ঘরে ওঠে। তখন স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ উপস্থিত হয়ে তাকে আটক করতে সক্ষম হয়েছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

খুলনায় জলবায়ু ঝুঁকিকে মাথায় রেখে নগর ব্যবস্থাপনা সাজানো হবে:পরিকল্পনায় বুয়েট

খুলনার কয়রা উপজেলার উলা গ্রামে বড় ভাই ছোট ভাইকে বটি দিয়ে জবাই করে হত্যা করেন

Update Time : ০৭:২৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

খুলনার কয়রা উপজেলার উলা গ্রামের মোঃ সাহেব আলী গাজী (৪০) নামের এক ব্যাক্তিকে খুন করেছে তার আপন বড় ভাই মোঃ শহিদুল গাজী। কয়রা উলা গ্রামের মৃত দ্বারা গাজীর পুত্র।
আজ শুক্রবার ৩০ মে দুপুরে নিজ বসত বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত শহিদুলকে আটক করে।বিষয়টি নিশ্চত করেন কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইমদাদুল হক।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে. শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রীকে মারপিট করে দড়ি দিয়ে ঘরের আড়ার সাথে টাঙিয়ে দিয়েছিলেন। এ সময় স্ত্রীর আর্তচিৎকারে পার্শ্ববর্তী বাড়ি থেকে সাহেব আলী ছুটে গিয়ে ভাবিকে বাঁচাতে যায়। তখন শহিদুল হাতে থাকা শাবল দিয়ে সাহেব আলীকে বাড়ি মারলে সাহেব আলী মাটিতে লুটিয়ে পরে অজ্ঞান হয়ে যায়।

এরপর শহিদুল বটি দিয়ে তার আপন ছোট ভাই সাহেব আলীকে জবাই করে বড় ভাই এ সময় শহিদুলের স্ত্রীর চিৎকার করতে-করেত দৌঁড় দেয়। তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন জড়ো হলে শহিদুল বিল পাড়ি দিয়ে বারোপোতা গ্রামের মিস্ত্রি বাড়িতে গিয়ে মহিলাদের শাবলের মাধ্যমে ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক সন্তোষ মিস্তির ঘরে ওঠে। তখন স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ উপস্থিত হয়ে তাকে আটক করতে সক্ষম হয়েছেন।