Dhaka ১০:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সৈয়দপুরে প্রচন্ড তাপদাহ তাপমাত্রা ৩৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস

CREATOR: gd-jpeg v1.0 (using IJG JPEG v80), quality = 75

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৩৭ দশমিক ৬  ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার ১১ জুন এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। গত ১০ জুন সৈয়দপুরের তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সৈয়দপুর আবহাওয়া আফিস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সৈয়দপুর বিমানবিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম জানান, বেলা ৩টার পর সৈয়দপুর অঞ্চলের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে মেঘ নেই এবং সেইসাথে বাতাস না থাকায় প্রচন্ড গরম অনুভূত হচ্ছে । এ তাপমাত্রা আরও কয়েকদিন থাকতে পারে বলে জানান তিনি।

দেখা যায়, ভ্যাপসা গরম ও তীব্র দাবদাহে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা। প্রচন্ড গরমে কর্মজীবীরা বাড়ির বাইরে বেরুতে পারলেও বেশিক্ষণ টিকতে পারছেন না। গরম সহ্য করতে না পেরে যুবক বৃদ্ধ সকলেই পুকুরে গলা পর্যন্ত ডুবে থাকছে। গরমে গোসল করতে পুকুর ও সুইমিং পুলে প্রচন্ড ভীড় লক্ষ করা গেছে। একই অবস্থা কৃষি কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদেরও। ঘনঘন তৃষ্ণায় পানি পান করছেন তাঁরা। বেড়েছে তালশাঁসের দোকানে ভীর। শরবতের দোকানে ভিড় লেগে থাকছে সর্বত্র।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

আলোচিত

সৈয়দপুরে প্রচন্ড তাপদাহ তাপমাত্রা ৩৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস

Update Time : ০৫:৩৯:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫

নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৩৭ দশমিক ৬  ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার ১১ জুন এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। গত ১০ জুন সৈয়দপুরের তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সৈয়দপুর আবহাওয়া আফিস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সৈয়দপুর বিমানবিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম জানান, বেলা ৩টার পর সৈয়দপুর অঞ্চলের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে মেঘ নেই এবং সেইসাথে বাতাস না থাকায় প্রচন্ড গরম অনুভূত হচ্ছে । এ তাপমাত্রা আরও কয়েকদিন থাকতে পারে বলে জানান তিনি।

দেখা যায়, ভ্যাপসা গরম ও তীব্র দাবদাহে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা। প্রচন্ড গরমে কর্মজীবীরা বাড়ির বাইরে বেরুতে পারলেও বেশিক্ষণ টিকতে পারছেন না। গরম সহ্য করতে না পেরে যুবক বৃদ্ধ সকলেই পুকুরে গলা পর্যন্ত ডুবে থাকছে। গরমে গোসল করতে পুকুর ও সুইমিং পুলে প্রচন্ড ভীড় লক্ষ করা গেছে। একই অবস্থা কৃষি কাজে নিয়োজিত শ্রমিকদেরও। ঘনঘন তৃষ্ণায় পানি পান করছেন তাঁরা। বেড়েছে তালশাঁসের দোকানে ভীর। শরবতের দোকানে ভিড় লেগে থাকছে সর্বত্র।